রাত জেগে অফিস, কীভাবে সতেজ থাকবেন

রাত জেগে অফিস, কীভাবে সতেজ থাকবেন

অনেকেরই টানা রাত জেগে কাজ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ার প্রবণতা রয়েছে। -সংগৃহীত

আজকালকার চাকরি জীবন অনেক পাল্টে গেছে। তবে চাকরির যা বাজার তাতে একটা চাকরি জুটলেই বেঁচে যায় মানুষ। কিন্তু ওয়ার্ক কালচারে রাত জেগে কাজ করাটাই এখন সব জায়গায় স্বীকৃত। তাতে অনেকেই দীর্ঘ সময়ের পর সমস্যায় ভোগেন আবার কারো কোনো সমস্যাই হয়না। করো আবার মানসিকভাবে এতটা পরিবর্তন আসে যে তা পরিবারের লোকেরা মানিয়ে নিতে পারেনা। এটা সম্পূর্ণ প্রতিটি মানুষেরই মানসিক সুস্থতার ব্যাপার। তবে রাত জেগে কাজের ক্ষেত্রে একটা সুবিধে আছে যে বেশিরভাগ অফিস সেক্ষেত্রে ওয়ার্ক ফ্রম হোম পলিসিতে কাজ করছে। ফলে বাড়ির স্বাচ্ছন্দে আপনি কাজ করতে পারেন। কিন্তু অনেকেরই টানা রাত জেগে কাজ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ার প্রবণতা রয়েছে। সেক্ষেত্রে কী করবেন?
 
১. যেদিন কাজ করতে বসছেন সেদিন আপনার হাতে কী কী কাজ আছে, আর কোন কাজগুলো সেদিনই সেরে ফেলতে হবে তার একটা লিস্ট বানিয়ে রাখুন আগের রাতে। এতে টাইম ম্যানেজমেন্টে অনেকটা সুবিধে হবে আপনার। এক এক করে ডায়েরি মিলিয়ে কাজ করতে থাকুন। এতে মাথায় চাপও পড়বে না। নিজেকে আগের থেকে অনেকটা হালকা লাগবে।

২. ঘুমিয়ে পড়ার প্রবণতা থাকলে কিছু পানীয় রাখুন যা আপনার ঘুম কাটাতে সাহায্য করবে। কফি, গ্রিন টি, লাল চা এগুলি স্বাস্থ্যকরও আবার ঘুমও কাটাতে সাহায্য করবে। বাড়িতে যদি ইনস্ট্যান্ট কফি মেকার না থাকে তো কিনে ফেলুন। আর যদি থাকে তো সেক্ষেত্রে যে ঘরে আপনি কাজ করেন সেই ঘরের জন্যে কম অনেক সম্ভার পাবেন কফি মেকারের। নিজের কফি নিজেই বানাতে পারবেন। কম দামের মধ্যে ভালো কফি মেকারের খোঁজ করছেন? নীচের লিংকটি আপনারই জন্যে। ক্লিক করুন এখুনি।
 
৩. “না” বলাটা বেঁচে থাকতে গেলে আজকাল খুব দরকার। আপনার কাজের ক্ষেত্রে বা ব্যক্তিগত জীবনে যখন মনে হবে বোঝা বাড়ছে যা অনুচিত তখনই না বলুন। আবার অএঙ্ক সময়ে আপনার কাজ আছে তা জানা সত্বেও আপনার কলিগ তার কাজটাও আপনাকে করতে বলেন। আপনার হাতে খুব বেশি আপনার নিজের কাজের চাপ থাকলে আগে সেটাই শেষ করুন। সহকর্মীকে পরে সাহায্য করুন বা অপেক্ষা করতে বলুন আপনার হাত খালি হওয়ার। -কোলকাতা২৪