উৎসবের মরশুম কাটতে না কাটতেই দেশে করোনা সংক্রমণ আরও নিম্নমুখী। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের সাম্প্রতিকতম পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে মহামারীতে আক্রান্তের সংখ্যা ১৩ হাজার ৫৮। প্রাণ হারিয়েছেন ১৬৪ জন।
করোনা
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে আরো সাতজনের। এছাড়া এ সময়ে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে আরো ৪৬৯ জনের শরীরে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে গেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনার উপসর্গ নিয়ে দুজন মারা গেছেন। মঙ্গলবার সকালে ময়মনসিংহ মেডিকেলের করোনা ইউনিটের ফোকালপারসন ডা. মহিউদ্দিন খান মুন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
পুজোর সপ্তাহ থেকেই পশ্চিমবঙ্গে করোনার পরিমাণ বাড়তে শুরু করেছিল। পুজোর পর দেখা যাচ্ছে একেকটি জেলায় দেড় থেকে দুই শতাংশ করে করোনা সংক্রমণের বৃদ্ধি ঘটেছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে দেশে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ৭৭৮ জনে।সোমবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ঢাকা মহানগর ছাড়া সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা উপসর্গ নিয়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা উপসর্গে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরো ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মহামারীর শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৭ হাজার ৭৬৮ জনের।
ভারতে তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কার কথা মাথায় রেখেই অগ্রিম প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানও বলে দিচ্ছে, বিধিনিষেধ জারি থাকার সুফল মিলেছে। কারণ গোটা দেশে বর্তমানে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২ লাখেরও কম।