স্বপ্নের শহর অক্সফোর্ড। বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে এখানে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছেলেমেয়েরা স্বপ্ন ছুঁতে পাড়ি জমায় এই শহরেই। তবে সম্প্রতি একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, মধ্যযুগে এই অক্সফোর্ডই ছিল ত্রাস। খুন হতো অহরহ। ওই রক্তের দাগ আজও লেগে রয়েছে শহরজুড়ে ছড়িয়ে থাকা ইতিহাসের কানাগলিতে।
- গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় পাবিপ্রবিতে থাকবে পানি ও চিকিৎসকের ব্যবস্থা
- * * * *
- যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি : কাদের
- * * * *
- বসুন্ধারা আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শক টিম
- * * * *
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী
- * * * *
- নোয়াখালীতে হিট স্ট্রোকে এসএসসির ফলপ্রত্যাশীর মৃত্যু
- * * * *
অক্সফোর্ড
করোনা ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে একাধিক দেশের মানুষের গড় আয়ু কমেছে । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এবার প্রথম, যখন ব্যাপক কমেছে মানুষের গড় আয়ু।
পুরো বিশ্ব একটি মহামরি নিয়ে হিমসিম খাচ্ছে। প্রতিদিন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। এই অদৃশ্য শত্রুর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে প্রতিনিয়ত গবেষণা করে যাচ্ছেন বিজ্ঞানিরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি হয়েছে আজ। ১৯২১ সালের ১ জুলাই এই ভূখণ্ডের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে আপাতত বিশেষ কোনো অনুষ্ঠান নেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। করোনা পরিস্থিতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের পক্ষ থেকে আজ শুধু অনলাইনে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
কোভিডের সুরক্ষায় প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠানের টিকা নিলে সেটা এই ভাইরাস থেকে সুরক্ষায় বেশি কাজ করে বলে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে। কম-কোভ ট্রায়াল নামের এই গবেষণায় দেখা হয়েছে যে, ফাইজার বা অ্যাস্ট্রাজেনেকার দুইটি করে ডোজে কোভিড-১৯ সুরক্ষায় বেশি কাজ করছে নাকি এই দুই টিকার সংমিশ্রণে?
সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে অক্সফোর্ড ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত করোনাভাইরাস টিকার প্রয়োগ বিশ্বের অনেক দেশে স্থগিত হলেও বাংলাদেশের এই টিকার কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) স্ট্র্যাটেজিক অ্যাডভাইজরি গ্রুপ অব এক্সপার্ট অন ইমিউনাইজেশন (এসএজিই) বৃহস্পতিবার অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড-১৯ টিকা ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু অন্তর্বর্তীকালীন সুপারিশ করেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও) সোমবার জোর দিয়ে বলেছে, বিশ্বে করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এখনও মূল হাতিয়ার হিসেবে কাজ করছে অ্যাস্ট্রাজেনকা/অক্সফোর্ডের টিকা।
৬৫ বছরের বেশি বয়স্কদের ক্ষেত্রে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার কার্যকারিতা নিয়ে জার্মানি সন্দেহ প্রকাশ করলেও সব বয়সীর জন্যই এটি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)৷
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন নিয়ে ইউরোপে বিতর্ক। জার্মান মিডিয়ার রিপোর্ট, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে এই টিকা ৮ শতাংশ কার্যকর।