ইসরায়েলের ওপর ইরানের হামলার পর বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়ে যাবে, এমন ধারণাই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে বিপরীত ঘটনা।
ইসরায়েল
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ইরানের সরাসরি হামলার প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রকাশ করেছে মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এক বিবৃতিতে তারা জানায়, এই হামলা চালানোর পূর্ণ অধিকার ছিল ইরানের।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সরকার ইরানের ড্রোন হামলার খবরে দ্রুত সাড়া দিচ্ছে। জর্ডান, লেবানন ও ইরাক, ড্রোনের উড্ডয়ন পথে অবস্থিত দেশ তিনটি তাদের আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে।
ইরানের হামলার শঙ্কায় ইসরায়েলে সব ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে গণজমায়েতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
সিরিয়ার দামেস্কে অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেটে ইসরায়েলের হামলায় কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলে যেকোনো মুহূর্তে হামলা চালাতে পারে ইরান।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দুর্ভিক্ষের জন্য ইসরায়েলের কঠোর সমালোচনা করেছেন ইউরোপীয় দেশগুলোর জোট ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্র নীতি বিভাগের প্রধান জোসেপ বরেল। এই পরিস্থিতিকে ‘পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি। খবর আনাদোলু এজেন্সির।
ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের রাফাহ শহরে তাঁবু-নির্মিত শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো অর্ধশত মানুষ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলের পক্ষে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে বলে দাবি করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
লেবাননে ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে ৯ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে চারজনই শিশু। এছাড়া নিহতদের সবাই বেসামরিক নাগরিক। এর আগে লেবাননের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরায়েলি এক সেনাসদস্য নিহত হয়।
খান ইউনিসে ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর হামলা করেছে হামাস।