আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার ক্ষেত্রে চমক দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। রাজ্যের ৪২টি লোকসভা আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে তাদেরকে সাথে নিয়ে রাম্পে (ramp) হেঁটে প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জি। এবার তারকা প্রচারকেরদের (star campaigners) নাম ঘোষণাতেও টেক্কা দিল তৃণমূল।
বিজেপি
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি পদ থেকে পদত্যাগ করে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছেন তিনদিনও হয়নি।
ফের আগের গতিতে দৌড়াতে শুরু করেছে ভারতের আদানি গোষ্ঠী।
২০১৪ সালে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর থেকে গত প্রায় এক দশক ধরে দ্রুত গতিতে বেড়ে চলেছে নরেন্দ্র মোদির ম্যাজিক।
ভারতের লোকসভা নির্বাচন আর সবকটি রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন একইসাথে করানো অনেকদিন আগে থেকেই বিজেপির লক্ষ্য, তবে এবারই প্রথম সে উদ্দেশ্যে সরকারিভাবে কোনো পদক্ষেপ নিলো তারা।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) মনে করে বাংলাদেশে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হলে তা সুষ্ঠু ও সুন্দর হবে এবং তাদের একবাক্যে অভিমত জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে দেশের অগ্রগতি অভাবনীয়।
ভারত সফররত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল সে দেশের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রেসিডেন্ট জগত প্রকাশ নাড্ডা এবং জেনারেল সেক্রেটারি বিনোদ তড়ে'র সাথে পৃথক বৈঠকে মিলিত হয়েছে।
আগামী লোকসভা নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিরুদ্ধে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) হ্যাকের পরিকল্পনা করার অভিযোগ তুলেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ব্যানার্জি।
প্রায় বছর ছয়েক আগের কথা। রাজস্থানে বিজেপির একটি কর্মী সমাবেশে দলের তখনকার সভাপতি অমিত শাহ (এখন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) খুব গর্বের সাথে ঘোষণা করেছিলেন, “সত্যিই হোক বা ফেক, জেনে রাখবেন যে কোনো ম্যাসেজকে আমরা নিমেষে ভাইরাল করে দেয়ার ক্ষমতা রাখি।”
বিজেপিকে ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে কীভাবে ঠেকানো সম্ভব, তা নিয়ে আলোচনা করতে আগামিকাল শুক্রবার (২৩শে জুন) বিহারের রাজধানী পাটনায় ভারতের প্রায় কুড়িটি বিরোধী দলের নেতানেত্রীরা এক বৈঠকে বসছেন।