বায় দূষণ ও ধূমপানের কারণে ফুসফুস প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ধূমপায়ীর পাশাপাশি পরোক্ষ ধূমপানের কারণেও ছোট-বড় অনেকেরই ফুসফুসে সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
সংক্রমণ
ছত্রাক বা ফাঙ্গাল সংক্রমণকে কখনো হালকাভাবে নেওয়া ঠিক নয়। এক্ষেত্রে একটি ছোট্ট ফোঁড়া থেকে নখের পাশে সংক্রমণ ঘটতে পারে।
বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ বা করোনা ভাইরাস সংক্রমণ শতকরা ৫২ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ২০ নভেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্বে কমপক্ষে সাড়ে আট লাখ মানুষ নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে এ সময়ে মৃত্যুর হার তুলনামূলকভাবে কমেছে শতকরা ৮ ভাগ। মারা গেছেন কমপক্ষে তিন হাজার মানুষ।
ভারতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে।
ভারতে আবারও করোনার তীব্র সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে দেশটির কেরালা রাজ্যে ডিসেম্বরের প্রথম ১০ দিনে ৮২৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
শীতে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তার মধ্যে অন্যতম হলো ফুসফুসের সংক্রমণ।
নানা কারণে চোখে সংক্রমণ হতে পারে। সংক্রমণ হলে চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চুলকানি, জ্বালাভাব, চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাতাসে থাকা ধুলোকণা, পরাগরেণু, দূষণ, আবহাওয়ার পরিস্থিতি চোখে সংক্রমণ হওয়ার অন্যতম কারণ।
বাংলাদেশে ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু সংক্রমণ। মশাবাহিত এই ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিনই মারা যাচ্ছে মানুষ। আক্রান্ত হয়ে দৈনিক হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে বহু সংখ্যক রোগী। বাংলাদেশের এই পরিস্থিতিকে পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ডেঙ্গু সংক্রমণ বলে আখ্যায়িত দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
বিশ্বে গত ২৪ জুলাই থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত ১৪ লাখ ৭০ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। গত ২৮ দিনে সংক্রমণ বেড়েছে ৬৩ শতাংশ।
করোনা এক ধরনের প্রাণঘাতি ভাইরাস। তিন বছর আগে ভয়ঙ্কর মহামারী রূপে আবির্ভূত হয়েছিল এই ভাইরাস। একের পর এক রূপ পাল্টে আঘাত হেনেছে বিভিন্ন দেশে।