গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মোট ৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এসময়কালে ঢাকায় ৩ জন এবং ঢাকার বাইরে ৩ জন নতুন রোগী ভর্তি হন।
স্বাস্থ্য
করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কারও মৃত্যু না হলেও ৮ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি।
দেশে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এক জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় নতুন করে ১১ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৭২৬ জনের মৃত্যু এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন এক লাখ ৩৪ হাজার ৩৬০ জন।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি।
দেশে মঙ্গবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এসময় নতুন করে ১৪ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
মহামারী করোনাভাইরাসে ২৪ ঘণ্টায় মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ ৬০ হাজার ৩৫১ জন। মারা গেছে এক হাজার ৩০৯ জন। গতকাল সোমবার আক্রান্ত হয়েছিল এক লাখ ১৮ হাজার ৪৩৫ জন। মারা গিয়েছিল ৭৬০ জন মানুষ।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
মহামারী করোনাভাইরাসে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। তবে বেড়েছে মৃতের সংখ্যা। আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ ১৮ হাজার ৪৩৫ জন। আর মারা গেছে ৭৬০ জন মানুষ।
চলতি বছরে এখন পর্যন্ত নিপাহ ভাইরাসে ১০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যা গত ৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। আক্রান্তদের মধ্যে সাতজনেরই মৃত্যু হয়েছে। যা গত ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং এ বছর দেশের সব জেলা নিপাহ ভাইরাসের ঝুঁকিতে রয়েছে।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও পাঁচজন।
দেশে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে নতুন করে আরও ৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তবে এই সময়ে ভাইরাসটিতে কারও মৃত্যুর নতুন রেকর্ডও হয়নি।
মহামারী করোনাভাইরাসে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক লাখ ২৯ হাজার ২৯৯ জন। মারা গেছে এক হাজার ৫২৩ জন মানুষ।
আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার’র (আইএআরসি) অনুমিত হিসাব বলছে, প্রতিবছর বাংলাদেশে দেড় লাখ মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। এর মধ্যে ১ লাখ ৮ হাজারই মারা যান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশে চলতি বছরে নিপাহ ভাইরাস সংক্রমিত হয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর ৩২ জেলায় নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গেছে।