মিয়ানমারের স্বাধীনতা দিবসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান বাংলাদেশের

মিয়ানমারের স্বাধীনতা দিবসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান বাংলাদেশের

মিয়ানমারের স্বাধীনতা দিবসে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান বাংলাদেশের

বাংলাদেশ নিরাপদ ও টেকসই উপায়ে রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।মিয়ানমারের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশ এ আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে।

বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের বাসিন্দাদের তাদের মাতৃভূমিতে নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ, স্বেচ্ছায় ও টেকসই প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করার মাধ্যমে আশ্রয়ের বিশাল বোঝা থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা করছে বাংলাদেশ।’বাংলাদেশ এখন কক্সবাজার ও ভাসানচরে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিচ্ছে। মন্ত্রণালয় বলছে, সীমান্তবর্তী ও প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মিয়ানমার রিপাবলিক অব ইউনিয়নের স্বাধীনতার হীরক জয়ন্তী উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণ মিয়ানমারের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে এবং তাদের অন্তর্ভুক্তিমূলক শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেছে।

দিবসটি উপলক্ষে এক বার্তায় যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, মিয়ানমারের সামরিক শাসনকে অবশ্যই তার সহিংসতা বন্ধ করতে হবে, অন্যায়ভাবে আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দিতে হবে এবং মানবিকভাবে বাধাহীন প্রবেশের অনুমতি দিতে হবে। সামরিক শাসনকে অবশ্যই মিয়ানমারে প্রকৃত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্রের জন্য জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে স্বীকৃতি দিতে হবে।মিয়ানমারের জনগণ ৪ জানুয়ারি স্বাধীনতার ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপন করায় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন দেশটির জনগণের প্রতি প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

সূত্র : ইউএনবি