বেতন-ভাতাহীন বশেমুরবিপ্রবির মাস্টাররোলে কর্মচারীরা, পাশে দাঁড়ালেন ব্যারিস্টার শেখ নাঈম

বেতন-ভাতাহীন বশেমুরবিপ্রবির মাস্টাররোলে কর্মচারীরা, পাশে দাঁড়ালেন ব্যারিস্টার শেখ নাঈম

ছবি:বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি

শেখ ফাহিম 

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি 

বেতন-ভাতা বঞ্চিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) মাস্টররোলে নিয়োগকৃত অসহায় কর্মচারীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ নাঈম। দেশে স্বাভাবিক সময়ে যারা ছিলো অসহায় লকডাউনের এই সময়ে পরিবারের জন্য দুমুঠো ভাত জুটাতে চরম হিমশিম খাচ্ছে তারা।

এই ক্রান্তিলগ্নে বশেমুরবিপ্রবির বেতন-ভাতহীন ১৭৬ জন মাস্টাররোলে কর্মচারীদের খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম। সোমবার (২০ এপ্রিল) এ সহায়তা দেন তিনি। সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে প্রত্যেকের বাড়িতে এ সহায়তা পৌছে দেওয়া হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন- বৈশ্বিক মহামারী করোনাতে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত মানুষগুলো অত্যন্ত দুঃখ-দুর্দশা ও কষ্টের মধ্যে দিয়ে খুবই শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছে। বশেমুরবিপ্রবির দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে কর্মরত কর্মচারীগণও এর ব্যতিক্রম নন। যারা গত নয় মাস যাবত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনরূপ বেতন পাচ্ছে না। এদের দুঃখ-দুর্দশা অন্যদের তুলনায় বরং বেশিই। গোপালগঞ্জের মাটি ও মানুষের নেতা, জননেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম চাচার এর সুযোগ্য সন্তান উদীয়মান সমাজসেবক ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, ভাই বশেমুরবিপ্রবির দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের মধ্যে উপহার সামগ্রী প্রদানকে স্বাগত ও সাধুবাদ জানাই।

এ বিষয়ে ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম বলেন, বৈশ্বিক এই ক্রান্তিকাল যতদিন থাকবে, মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে আমি আমার সাধ্যমতো বশেমুরবিপ্রবি এর  অবহেলিত কর্মচারীগণ এবং গোপালগঞ্জের দুস্থ জনমানুষের জন্য সহায়তা প্রদান চালিয়ে যাবো। এবিষয়ে আমি সর্বস্তরের দোয়া প্রার্থী।