বাংলাদেশের স্পিন বোলিংয়ে বৈচিত্র্য আনতে চান মুশতাক

বিসিবিতে ব্যস্ত কর্তারা। বোর্ডে এদিন বাংলাদেশের কোচিং স্টাফের প্রায় সবাই উপস্থিত। ক্যামেরার লেন্সের ফোকাস মুশতাক আহমেদের দিকে। বাংলাদেশের নতুন স্পিন বোলিং কোচ বিসিবিতে এসে এদিন ব্যস্ত সময় পার করেছেন তিনি।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টে-টোয়েন্টি দল ঘোষণার দিনে হোম অব ক্রিকেটে ক্রিকেটীয় আমেজ। জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়েই শুরু হচ্ছে মুশতাক আহমেদের অ্যাসাইনমেন্ট। মিরপুরে এসে রোমন্থন করলেন স্মৃতি। সেখানে উঠে আসে তার খেলোয়াড়ি জীবনের নানান কথা।

টাইগারদের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদের ভাষ্য, ১৯৯২ সালে বিশ্বকাপ জয়ের কয়েক বছর পর, ৯৩ সালে আমি দলের নিয়মিত সদস্য। আমি এখানে এসে বেশ আনন্দ পাই। বাংলাদেশি মানুষ পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বেশ পছন্দ করে। তাদের আতিথেয়তা আমাকে মুগ্ধ করে। বাংলাদেশের খাবার আবহাওয়া সবই উপভোগ্য। আমার মনে আছে, আমি ১৯৯৮ সালে সবশেষ খেলোয়াড় হিসেবে বাংলাদেশ ভ্রমণ করেছি।

বাংলাদেশে এসে প্রথম দিনেই জানালেন লাল-সবুজের স্পিন বোলিং ডিপার্টমেন্টে বৈচিত্র্য আনতে চান। দেখাতে চান কোচ হিসেবে নিজের মুন্সিয়ানা।

তার দাবি, আমি মনে করি কাজটা চ্যালেঞ্জিং। একজন কোচ হিসেবে কোথাও কাজ করতে গেলে সেখানকার পরিবেশ ও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়। আমি বিশ্বাস করি, আমি বাংলাদেশের স্পিন বোলিং বিভাগে বৈচিত্র্য ও পরিবর্তন আনতে পারবো। আমি জানি, এখানে বেশ ভালো মানের স্পিনার আছে।