পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার পর সোমবার সাধারণ মানুষের সঙ্গে একটি প্রশ্ন-উত্তর অনুষ্ঠানে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন ইমরান।
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার পর সোমবার সাধারণ মানুষের সঙ্গে একটি প্রশ্ন-উত্তর অনুষ্ঠানে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন ইমরান।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ভবিষ্যৎ এখন সুপ্রিম কোর্টের হাতে।তার বিরুদ্ধে আনা বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ভোট আটকাতে রোববার তার দল পিটিআই পার্লামেন্ট ভেঙ্গে দেয়, এবং মি খান আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন।
তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেয়ার আগ পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইমরান খান দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবেন। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ডক্টর আলিফ আলভির কার্যালয় থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে একথা জানানো হয়েছে।
তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) প্রধান আর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নন বলে রোববার মন্ত্রিসভা পরিষদের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেয়ার প্রেক্ষাপটে এই বিজ্ঞপ্তি জারি করে মন্ত্রিসভা।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে রোববার পার্লামেন্টে এক অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ভোট হওয়ার কথা ছিল, যেখানে তিনি পরাজিত হতেন বলেই মনে করা হচ্ছিল।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের অনুরোধের পর দেশটির পার্লামেন্ট ভেঙ্গে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ড. আরিফ আলভি। এর আগে পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ হয়ে যায়।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করেছেন ডেপুটি স্পিকার কাশিম খান। এটিকে সংবিধানের ৫ নম্বর অনুচ্ছেদের পরিপন্থি হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন তিনি। এতে পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে।
পাকিস্তান পার্লামেন্টে এখন অনাস্থা ভোটের প্রক্রিয়া চলছে। রোববার এ অনাস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এ অনাস্থা ভোটের লক্ষ্য হলো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে তার পদ থেকে সরিয়ে দেয়া।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সম্ভবত তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন। অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে মি. খানকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে অপসারণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে পাকিস্তানের বেশ কিছু বিরোধী দল।
পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন দল তেহরিক-ই-ইনসাফের নেতৃত্বাধীন জোট ত্যাগ করেছে আরও একটি দল। ইমরান খান সরকারের প্রধান মিত্র মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট (এম কিউ এম) বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে জোট ত্যাগের ঘোষণা দেয়।