ভারতের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা নামল এক লক্ষের নিচে। দু’মাসের পর আক্রান্তের সংখ্যা এতটা কম হল। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৬ হাজার ৪৯৮ জন। গত ৩ এপ্রিল ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা শেষবার ৯০ হাজারের কম ছিল। তার পর বাড়তে বাড়তে তা ৪ লক্ষেও পৌঁছেছিল। গত কয়েক সপ্তাহে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
করোনা
বিশ্বব্যাপি মহামরি করোনাভাইরাসের তাণ্ডবে কাবু মানুষ। দিন যতই যাচ্ছে মৃত্যুর মিছিল ততই ভারি হচ্ছে। মহামারি এ ভাইরাসের নতুন ভারতীয় ধরন মানুষের মনে আতঙ্ক আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। বেশ কয়েকটি করোনার টিকার প্রয়োগ হলেও সংক্রমণ এবং মৃত্যু বেড়েই চলছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরো ৩০ জন।
গত ২ মাসে এই প্রথম। ভারতে দৈনিক করোনা সংক্রমণ সবচেয়ে কম। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিকতম পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৬৩৬ জন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রাশিয়া থেকে বাংলাদেশ দ্রুত পাঁচ মিলিয়ন করোনার টিকা ‘স্পুটনিক ভি’ আমদানি করতে আগ্রহী। তিনি বলেন, এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে।
দিন যত যাচ্ছে মৃত্যুর মিছিলও বড় হচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসে প্রতিনিয়তই মৃত্যু হচ্ছে। দিন দিন করোনাভাইরাস তার রূপ পরিবর্তন করছে। শেষ ভারতীয় ধরণে পুরো ভারতকে কাবু করে দিয়েছে এ ভাইরাস। করোনার টিকা আবিষ্কার হলেও এখনো কাটেনি আতঙ্ক।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরো ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
টিকা কেনার বিষয়ে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো চুক্তিই হয়নি বলে দাবি করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের উপরাষ্ট্রদূত হুয়ালং ইয়ান। শনিবার (০৫ জুন) নিজের ফেসবুকে দুটি পোস্টে এসব তথ্য দিয়েছেন তিনি।
দিন যত যাচ্ছে মৃত্যুর মিছিলও বড় হচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসে প্রতিনিয়তই মৃত্যু হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০ হাজারের উপরে মানুষ মারা যাচ্ছে। দিন দিন করোনাভাইরাস তার রূপ পরিবর্তন করছে। শেষ ভারতীয় ধরণে পুরো ভারতকে কাবু করে দিয়েছে এ ভাইরাস।
শুধু টিকা দিয়েই করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।