কড়া বিধিনিষেধ ও লকডাউনে ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হচ্ছে করোনাভাইরাসকে। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অন্তত তেমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে
শিরোনাম
করোনা
করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলাসহ ৫টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে (২১মে) শুক্রবার থেকে ১০ দিনের জন্য কঠোর লকডাউন কার্যকর করা হয়েছে।
উপহার হিসেবে বাংলাদেশকে আরো ৬ লাখ ডোজ টিকা দিচ্ছে চীন। এই টিকা বাংলাদেশকে দেয়া চীনের দ্বিতীয় উপহার। বাংলাদেশস্থ চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে (২১মে) এ কথা জানানো হয়েছে
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে থমকে আছে গোটা বিশ্ব। এই ভাইরাসে প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে লাখের বেশি মানুষ আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে কয়েক হাজার মানুষ।
গত ২৪ দেশে মহমারি করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে আরও ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩১০ জন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ১ হাজার ৫০৪ জন। দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৮ জনে।
এখন বিশ্বের এমন এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে যেখানে বেশিরভাগেরই মনের মধ্যে অবসাদ গ্রাস করেছে। লকডাউন এর ফলে অনেকেই নানারকম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। এর প্রভাব সরাসরি পরিচয় শরীরের উপরে আর তা সবার আগে ফুটে ওঠে আমাদের ত্বকে। তাই শরীরের পাশাপাশি ত্বকের যত্ন নেওয়াটা ও জরুরি এই সময়।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে ভারতে জুড়ে। এই ফাঙ্গাসের সংক্রমণ বাড়ছে বিভিন্ন প্রান্তে। প্রথমে মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, তেলেঙ্গানায় বেশি দেখা দিয়েছিল এই সংক্রমণ। ঘটেছে কয়েক হাজার মৃত্যু। পশ্চিমবঙ্গেও এ সংক্রান্ত কয়েকটি ঘটনার কথা জানা গিয়েছে।
ভারতে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এল আড়াই লক্ষের কাছাকাছি। সংক্রমণ কমলেও দৈনিক মৃত্যু বৃহস্পতিবারের তুলনায় বেড়ে ফের ৪ হাজারের ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ২০ লক্ষের বেশি। এ নিয়ে পর পর ৩ দিন করোনা পরীক্ষা হয়েছে ২০ লক্ষের বেশি।
মহামারি করোনাভাইরাসের তাণ্ডবে বেশামাল অবস্থা বিরাজ করছে বিশ্বে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের সাথে করোনার নতুন ধরণ সব মিলিয়ে কঠিন সময় পার করছে মানুষ। বেশ কয়েকটি টিকার অনুমোদন দেওয়া হলেও এখনো থামানো যাচ্ছে না করোনা সংক্রমণ এবং মৃত্যু। বর্তমানে করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতি পার করছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত।
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।