চীনে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবকে কেন্দ্র করে ওয়েব দুনিয়ায় নানা ধরণের ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ও ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়ছে, কিন্তু রাশিয়ায় এ ধরণের তত্ত্ব ও তথ্য প্রাইম টাইম বা মূল সংবাদ অনুষ্ঠানেও ছড়িয়ে পড়ছে।
করোনা
করোনা ভাইরাস কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। প্রতিদিন চীনাদের মৃত্যুহার দেখে চরম আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে গোটা বিশ্ব।
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চীনে শুক্রবার ৮৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চীনের মূল ভূখণ্ডে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭২২ জনে দাঁড়িয়েছে। চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন এ তথ্য জানিয়েছে।
করোনাভাইরাসের বিষয়ে প্রথম খবর দেয়া চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার লি ওয়েনলিয়াং'র মৃত্যু নিয়ে মিথ্যাচার করেছে চীন সরকার। চীনের হুবেই প্রদেশের উহান সেন্ট্রাল হাসপাতালের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
বাংলাদেশে কোনো চীনা নাগরিক এবং চীনে কোনো বাংলাদেশি নাগরিক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হননি বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।
চীনে করোনাভাইরাসের চিকিৎসা দিতে গিয়ে নিজেই আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন সং ইংজি নামে একজন চিকিৎসক। ১০ দিনের নিরবচ্ছিন্ন লড়াইয়ের পর হঠাৎ হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মারা যান ২৭ বছর বয়সী ওই চিকিৎসক।
জন্মের মাত্র ৩০ ঘণ্টার মধ্যেই চীনের এক নবজাতকের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে শিশুটির জন্ম হয়।
'করোনা ভাইরাস' নতুন এক আতঙ্কের নাম। চীন থেকে এ ভাইরাসের জন্ম।
চীনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৯০ জনে দাঁড়িয়েছে। প্রাণঘাতি এই ভাইরাসে এখন পর্যন্ত চীনে আক্রান্ত হয়েছেন ২৪ হাজার ৩২৪ জন। দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে।
করোনাভাইরাস নিয়ে দেশে আতঙ্কিত হওয়ার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)।