স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ ৬ ডিসেম্বর। দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে গণ-অভ্যুত্থানের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পতন ঘটে তৎকালীন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের।
গণতন্ত্র
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার দেশে সবসময় গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগোষ্ঠীই এখন বুলেটের টার্গেট বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, মূলত বাংলাদেশে গণতন্ত্র এখন মৃত।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল প্রত্যাখ্যান করে এর প্রতিবাদে চলমান অবরোধ পালনের পাশাপাশি বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সারাদেশে সকাল সন্ধ্যা হরতাল কর্মসুচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ।
গণতন্ত্রের নামে দেশে অত্যাচারি স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জিএম কাদের) এমপি।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় জাতীয় পার্টির উদ্যোগে গণতন্ত্র দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে পৌরশহরের প্রধান সড়কে র্যালি শেষে জনতা শপিং সেন্টার চত্বরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শহীদ নূর হোসেনসহ অনেকে বুকের তাজা রক্ত দিয়ে গেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা গণতন্ত্র সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছি এবং গণতন্ত্র অর্জন করেছি।
রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ‘প্রতিযোগিতা’ দেশগুলোকে কোনো কিছু বেছে নিতে বাধ্য করার জন্য নয়; বরং এটি সম্মান, সমৃদ্ধি ও অংশীদারিত্বের উপর ভিত্তি করে একটি বিকল্প দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের প্রস্তাব করা।
তিন দিনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। এরমধ্যে ১০ অক্টোবর আলোচনা সভা, ১২ অক্টোবর ছাত্র কনভেনশন ও ১৮ অক্টোবর এক দফার ভিত্তিতে যুগপৎ এর সমাবেশ।