সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ও অপপ্রচার প্রতিরোধসহ গণমাধ্যম বিষয়ক সহযোগিতা বৃদ্ধি নিয়ে যুক্তরাজ্যের মিনিস্টার অব স্টেট ফর মিডিয়া, ট্যুরিজম এন্ড ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রিজ স্যার জন হুইটিংডেলের সঙ্গে ফলপ্রসূ বৈঠক করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
গণমাধ্যম
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে দেশের টিভি চ্যানেলসহ গণমাধ্যমের উল্লেখযোগ্য প্রসার লক্ষণীয়।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, স্বাধীন, স্বচ্ছ এবং দায়িত্বশীল গণমাধ্যম অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহায়ক এবং গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য অপরিহার্য।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সদ্য সমাপ্ত জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য সফরের ফলাফল সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত করতে আগামী সোমবার এক সংবাদ সম্মেলন করবেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও বিস্তৃতি উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে একটি উদাহরণ।
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে এক ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ৩৫ দশমিক ৩১ স্কোর নিয়ে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের এবারের অবস্থান ১৬৩তম। যা দক্ষিণ এশিয়ায় সবার নিচে।
আজ ৩ মে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছে গোটা বিশ্ব। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা সব ধরনের মানবাধিকারের চালিকাশক্তি।’
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি বলেছেন, গণমাধ্যমের ব্যাপক সমর্থনের জন্যই নদী তীরের দখলদারদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়েছে।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিষয়ক বৈশ্বিক জোটের (এমএফসি) সদস্য ৯টি দেশের কূটনীতিকরা ঢাকায় বৈঠক করেছেন।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার মনে করে, জাতিগত উন্নয়নের জন্য শুধু বস্তুগত উন্নতিই যথেষ্ট নয়, প্রয়োজন আত্মিক উন্নয়ন। আর এক্ষেত্রে গণমাধ্যম অনেক বড় ভূমিকা রেখে জাতিকে এগিয়ে নিতে পারে।