ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৮ হাজার ৫৭৬ জনে দাঁড়িয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গত একদিনে গাজার অন্তত ১১ স্থানে হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। এতে দুই শতাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে রয়েছে বহু মানুষ।
গাজা
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলা চলছেই। বিগত ২৪ ঘণ্টায় আরও শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ২৮ হাজার ছাড়িয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর তাণ্ডব যেন কমছেই না। বরং গাজার এমন কোনো স্থান বাকি নেই যেখানে তারা হামলা চালায়নি। এই উপত্যকার কোথাও এখন নিরাপদ নয়।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, আমার সবচেয়ে বড় হতাশা হলো, গাজায় এত বড় পরিসরে দুর্ভোগ দেখেও এটিকে থামানোর ক্ষমতা আমার নেই।
ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য দেশটির স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের দেওয়া প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
কাতার জানিয়েছে, গাজার ইসরাইলের সাথে প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতির ব্যাপরে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস 'সাধারণভাবে ইতিবাচক' সাড়া দিয়েছে। তবে তারা একইসাথে গাজা ইসরাইলি হামলা স্থায়ীভাবে বন্ধ করার আগের দাবি আবারো তুলেছে।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের হাতে আটক ১৩৬ ইসরায়েলি জিম্মির মধ্যে ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
অন্ধকারে ডুবে আছে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা। রাতের আঁধারে আলোর দেখা নেই। প্রচণ্ড গরমে পাখার বাতাস নেই। হাসপাতালের সরঞ্জামগুলোও বিদ্যুতের অভাবে অচল।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত মানুষের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ২৭ হাজারে দাঁড়িয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের রাতভর হামলায় অন্তত ৯২ জন নিহত হয়েছে।যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব বিবেচনার জন্যে হামাস আরো সময় চাওয়ার প্রেক্ষিতে ইসরায়েল নির্বিচারে এ হামলা চালিয়েছে।