করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা ১০৬ জন বলে নিশ্চিত করেছে চীনা কর্তৃপক্ষ।
ভাই
একটি ভাইরাস- যা পূর্বে বিজ্ঞানীদের অজানা ছিল- এর মধ্যেই চীনে অনেক মানুষের ফুসফুসের মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করেছে এবং অন্যান্য দেশেও এটি ধরা পড়েছে।
বাংলাদেশের ২৪টি স্থল বন্দরে সতর্কতা বার্তা পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এই মুহূর্তে চীনে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে জিনিষটি, তা হলো করোনাভাইরাস। সেই হানায় ক্রমশই বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা।
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় যারা চীন থেকে দেশে ফেরে আসতে চাইবেন, তাদের ফিরিয়ে আনতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সময়ের আতঙ্ক করোনাভাইরাস। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৮০ জন মারা গেছেন। হাসপাতালে ভর্তি আছেন হাজার হাজার মানুষ।
চীনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত মানুষের সংখ্যা ৮০ ছুঁয়েছে। এ ছাড়া দেশটিতে এই ভাইরাসে প্রায় ৩ হাজার মানুষ সংক্রমিত হয়েছে। আজ সোমবার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
চীনে নতুন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ জনে এবং এ ভাইরাসে অন্তত এক হাজার ৯৭৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
চীনে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ফলে উহানে অবস্থান করা শ চারেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এখন পর্যন্ত নিরাপদে আছেন। সুরক্ষা দিতে তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে দূতাবাস।
চীনে মহামারীর আকার ধারণ করেছে রহস্যময় নতুন ভাইরাস নোভাল করোনাভাইরাস। চীনের বাইরে প্রায় সব মহাদেশেই এটা ছড়িয়ে পড়েছে।