ভারতে মহামারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির মেজো ভাই অসীম ব্যানার্জি। করোনা বা কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর মাস খানেক ধরে তার চিকিৎসা চলছিল।
মমতা
শুরু হল রাজ্যের মন্ত্রীদের শপথ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃতীয় মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছে। এদিন ৪৩ জন শপথ নিয়েছেন। এর মনে ২৪ জন ক্যবিনেট মন্ত্রী। কলকাতার ৭জন ও উত্তর ২৪ পরগনার ৭ জন মন্ত্রী। সংসদের ইতিহাসে ভার্চুয়ালি শপথ নেন অমিত মিত্র, ব্রাত্য বসু ও রথীন ঘোষ।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে টানা তৃতীয়বারের মতো শপথ নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার (৫ মে) স্থানীয় সময় সকাল পৌনে ১১টায় কলকাতার রাজভবনে শপথ নেন তিনি
আজ বুধবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয়বারের মতো শপথ নিতে চলেছেন মমতা ব্যানার্জি। করোনা আবহে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে অনাড়ম্বরভাবে।
তৃতীয় বারের জন্য ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে বুধবার শপথ নেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম দফায় শুধু তাঁরই শপথ। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, বাকি মন্ত্রিসভার শপথ হতে পারে রবিবার, ৯ মে। তার আগে ৬ ও ৭ মে নব-নির্বাচিতদের বিধায়ক পদে শপথগ্রহণ।
তিনি নিজে নন্দীগ্রামে রাজ্য রাজনীতির জনপ্রিয়তম নেতাকে হারিয়েছেন। কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুরে ‘গড়’ রক্ষার লড়াইয়ে হেরে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামে হেরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমাণ করে দিলেন, অধিকারীদের নয় পূর্ব মেদিনীপুর আসলে তৃণমূলেরই।
ভোটগণনা ঘিরে বিভ্রান্তি। আপাতত ফলাফল ঘোষণা স্থগিত নন্দীগ্রামে। নতুন করে গণনা হতে পারে। এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন রিটার্নিং অফিসার। জানালেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী কর্মকর্তা আরিজ আফতাব।
নন্দীগ্রাম নিয়ে টানাপোড়েন যেন থামছেই না।
নন্দীগ্রামের মাটিই একসুতোয় বেঁধে দিয়েছিল তাদের। আর সেই মাটিতেই একে অপরের প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিলেন।
আট দফা ভোটের শেষে বুথফেরত সমীক্ষায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে কোনও স্পষ্ট দিশা পাওয়া গেল না। অধিকাংশ মূলস্রোতের সমীক্ষাতেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। তাতে শাসক তৃণমূলকে সামান্য এগিয়ে রাখা হয়েছে।