মহান

মহানবী (সা.)-এর রসবোধ

মহানবী (সা.)-এর রসবোধ

বিশ্বপ্রভু তাঁর প্রিয় হাবিবকে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম ও সর্বগুণে গুণান্বিত করে সৃষ্টি করেছেন। তাঁর শারীরিক গঠন, কথা-বার্তা, কাজ-কর্ম ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কারো তুলনা নেই। বরং তাঁর তুলনা তিনি নিজেই। আল্লাহ তাআলা তাঁর গুণাবলি বর্ণনা করে বলেছেন, 

যেদিন প্রিয় নবী পৃথিবীতে এলেন

যেদিন প্রিয় নবী পৃথিবীতে এলেন

মহানবী (সা.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব। তাই তাঁর জন্মও শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করেছে। তাঁর জন্মকে কেন্দ্র করে অনেক আশ্চর্যজনক কাজের জন্ম হয়েছে, যা সব জাতিকে বিমোহিত করেছে। সৃষ্টিজগতের মধ্যে একমাত্র ব্যক্তি তিনি, যাঁর স্মরণ সব জাতি সব যুগে করেছে। তিনি সেই মহামানব, যাঁর নাম ইঞ্জিল ও তাওরাতে আছে। সেখানে তাঁর নাম হলো আহমদ। তাঁর প্রশংসা করবে আসমান ও জমিনবাসী। আর তাঁর নাম কোরআনে মুহাম্মদ। (তাফসিরে ইবনে কাসির, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৩২৪)

মহানবী (সা.)-এর দাফন বিলম্বিত হওয়ার কারণ

মহানবী (সা.)-এর দাফন বিলম্বিত হওয়ার কারণ

মুফতি মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম   মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘ভূপৃষ্ঠের সব কিছুই ধ্বংসশীল, একমাত্র আপনার মহিমাময় ও মহানুভব পালনকর্তার সত্তা ছাড়া। (সুরা আর রাহমান : ২৬-২৭) আরো ইরশাদ করেন, ‘প্রত্যেক প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ (আলে ইমরান : ১৮৫) অন্যত্র ইরশাদ করেন, ‘আর প্রত্যেক সম্প্রদায়ের একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ রয়েছে। যখন তাদের মেয়াদ এসে যাবে, তখন তারা না এক মুহূর্ত পিছে যেতে পারবে, আর না এগিয়ে আসতে পারবে।’ (সুরা আল আরাফ : ২৪, সুরা ইউনুস : ৪৯) কাজেই নবী-রাসুলদেরও মৃত্যুবরণ করা বিধিবদ্ধ।