যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্র্যাটিক দলের জো বাইডেন। নির্বাচনের আগে তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের বেশকিছু নীতি পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছিলেন।
মুসলিম
কার্টুন বিতর্কের ফলে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে মুসলিম-প্রধান দেশে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। কয়েকটি আরব দেশ ফরাসি জিনিস বয়কটের ডাক দিয়েছে। উত্তেজনা বাড়ছে।
মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্রেট থেকে মনোনীত বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে রেকর্ড মুসলিম প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, ‘ভারত সরকারের কর্তাব্যক্তিরা মুসলিমদের অধিকার হননের ব্যাপারে অতিমাত্রায় তৎপর।’ জার্মান বুক ট্রেড-এর দেওয়া শান্তি পুরস্কার (২০২০) উপলক্ষে বক্তব্যে তিনি ওই মন্তব্য করেছেন।
ইরানের জাতীয় সংসদ মুসলিম বিশ্বের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা ও তাদের অন্তরের ক্ষত সারানোর চেষ্টা করার জন্য ফ্রান্স সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোর মন্তব্যের পর মধ্যপ্রাচ্য ও মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফরাসি পণ্য বয়কট শুরু হয়েছে। কুয়েত, জর্ডান এবং কাতারের কিছু কিছু দোকান থেকে ফরাসি পণ্য সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর আদিবাসিদের বসবাস। ধর্মীয় অনুসারী হিসেবে তারা মুসলিম। কিন্তু দীর্ঘ দিন ধরে মুসলমানদের উপর অমানবিক অত্যাচার চালিয়ে আসছে চীনের কমিউনিস্ট সরকার। চীন সরকারের অত্যাচারে অতিষ্ট চীনের মুসলমানরা। তাদের উপর যে পরিমাণ অমানবিক অত্যাচার চালানো হয় তা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানায়।
ফ্রান্সের প্যারিসে দেয়ালে দেয়ালে মহানবী মুহাম্মাদ (স.) এর অবমাননাকর কার্টুন প্রদর্শনেরে কড়া সমালোচনা করে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন হেফাজত মহাসচিব হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।
মহামরি করোনাভাইরাস পরিস্থিতির আগে সরাসরি চীনকে কাঠগড়ায় তুলেছিল আমেরিকা। তা নিয়ে দু’দেশের মধ্যে উত্তেজনা অনেকটা হলেও কমে এসেছিল। কিন্তু সংখ্যালঘু নিপীড়নের অভিযোগকে হাতিয়ার করে ফের আগুনে ঘি ঢালল আমেরিকা। তাদের দাবি, দেশের সংখ্যালঘু মুসলিমদের প্রতি চীন যে আচরণ করছে, তা গণহত্যারই সমান।
মিয়ানমারের সরকার রাখাইন রাজ্যে প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গা মুসলিমকে বছরের পর বছর নোংরা ক্যাম্পে আটক করে রেখেছে বলে এক বিবৃতি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।