দেশের রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে, তাদের আওতাধীন আটটি শিল্প অঞ্চল (ইপিজেড) ২০২১-২২ অর্থবছরে রেকর্ড উচ্চ কর্মসংস্থান, রফতানি আয় এবং বিনিয়োগ দেখেছে।
- নিয়োগ দেবে ট্রান্সকম ইলেক্ট্রনিক্স
- * * * *
- সেলস ম্যানেজার নিয়োগ দিচ্ছে ওয়ালটন
- * * * *
- নিয়োগ দিচ্ছে আনোয়ার গ্রুপ
- * * * *
- শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে শাবিপ্রবি
- * * * *
- চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিয়োগ
- * * * *
রফতানি
যেমনটা আশঙ্কা করা হচ্ছিল, তেমনটিই ঘটতে শুরু করেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কার প্রভাবে কমতে শুরু করেছে বাংলাদেশের রফতানি আয়। গত সেপ্টেম্বরে রফতানি আয় কমেছে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ।
এখন থেকে ব্যবসায়ীরা হংকং ও সিঙ্গাপুরের মতো অন্যদেশ থেকে পণ্য ক্রয় বা সেবা নিতে পারবেন। একই সাথে তারা তৃতীয় দেশে ওই পণ্য রফতানি করতে পারবেন। রফতানিতে এই বৈচিত্র্য আনতে ‘মার্চেন্ডাইজ ট্রেড’ নীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি)।
বাংলাদেশের পোশাক রফতানি ২০৩০ সালের মধ্যে ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। বিশেষজ্ঞরা এই লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে দেখছেন, চীনা পোশাক শিল্পের শেয়ার কমে যাওয়ায় ইউরোপ, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সম্ভাব্য বাজার তৈরি।
ভারতের নির্দিস্ট স্থল, বিমান ও নৌবন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশকে তৃতীয় বিশ্বে পণ্য রফতানির প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। এজন্য বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের তাদের পণ্য পরিবহনের জন্য ভারতীয় বন্দরের অবকাঠামো পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত।
বাংলাদেশের চায়ের উৎপাদন ক্রমশ বৃদ্ধি পেলেও কমে যাচ্ছে রফতানি থেকে আয়। সংশ্লিষ্টরা বলছে, দেশের অভ্যন্তরে চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধির কারণেই এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
ইউক্রেন চলতি মাসে প্রায় রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর আগের মতো খাদ্য শস্য রফতানি করেছে। খাদ্য সঙ্কট নিরসনে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার এটি একটি বড় জয়। মঙ্গলবার মার্কিন কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছে।
বাংলাদেশের তৈরী পোশাক খাতের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ ২০৩০ সাল নাগাদ পোশাক খাতে রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ১০০ বিলিয়ন বা ১০ হাজার কোটি ডলার।
রাশিয়া জানিয়েছে, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে পাইপলাইনের মধ্যদিয়ে তেল পরিবহনের ভাড়া পরিশোধ করতে না পারার কারণে ইউরোপের তিনটি দেশে তারা তেল রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে। দেশ তিনটি হলো চেক প্রজাতন্ত্র, স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরি।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেন ইউরোপীয় ইউনিয়নে তাদের বিদ্যুৎ রফতানি বাড়াবে। ব্লকটি রাশিয়ার আগ্রাসনের কারণে জ্বালানি সঙ্কটের মুখে পড়ায় তারা এমন পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। খবর এএফপি’র।