রমজান মাসে ৫০ হাজার টন তেল মজুত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
রমজান
রোজা রাখা বা সিয়ামের উদ্দেশ্য হলো, পাপ কাজ থেকে বিরত থাকা এবং নিজেদের কামনা-বাসনা নিয়ন্ত্রণের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পরহেজগারি বা তাকওয়া বৃদ্ধি করা।
চারিত্রিক মাহাত্ম্য, নৈতিক পরিচ্ছন্নতা, চিন্তার বিশুদ্ধতা, আত্মিক পবিত্রতা এবং আল্লার নৈকট্যলাভের অন্যতম মাধ্যম হলো রোজা। সিয়াম সাধনায় মানুষের ঈমান দৃঢ় হয়। তাকওয়া বা খোদাভীতি- যেমন গুনাহর কাজ করে রোজা নষ্ট করা থেকে রোজাদারের অন্তরকে পাহারা দিয়ে থাকে ....
প্রকৃতপক্ষে আমাদের সবাই কামনা কর রহমত ও বরকতের রমজান যদি বছরজুড়ে থাকত (তাহলে কতই না ভালো হতো)। এ মাসের শেষে সত্যিকার মুসলিমরা প্রত্যাশা করেন তাদের স্রষ্টা, সর্বশক্তিমান আল্লাহর উদ্দেশে তাদের ভক্তি ও ত্যাগের মহাপুরস্কার। প্রতিটি মুসলমান তার রোজা কবুল করে নিতে আল্লাহর কাছে আকুল আকুতি জানান।
ইফতারে মুখরোচক অনেক কিছুই খেতে ইচ্ছে করে। এ সময় ভাজাপোড়া ও ভারী খাবার খেলে পেটের সমস্যা, মাথাব্যথা, দুর্বলতা, অবসাদ, আলসার, অ্যাসিডিটি, হজমের সমস্যা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।
প্রতি বছর কোটি কোটি মুসলমান রোজা রাখেন সূর্যোদোয় হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহারে বিরত থেকে।গত কয়েক বছর ধরে উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোতে রোজা পড়েছে গ্রীষ্মকালে। ফলে এসব দেশের মুসলিমদের রোজা রাখতে হচ্ছে গরমের মধ্যে অনেক দীর্ঘসময় ধরে।
দেশের আকাশে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে।
প্রতি বছর বিশ্বের সর্বত্র এবং সব নৃতাত্ত্বিক ও অর্থনৈতিক পটভূমির মুসলমানরা রমজান মাসের পুরোটাই প্রত্যুষ থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা পালন করেন। ইসলামি ঐতিহ্য অনুসারে রমজান হলো সর্বাধিক বরকতময় মাস। কিন্তু মাসটিকে রহমতে ধন্য করেছে কোন বিষয়?
রমজানের রোজা হচ্ছে ইবাদতের মাঝে ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম।