আওয়ামী সরকার মনুষ্যত্বকে জলাঞ্জলি দিয়েছে বলেই আজ তারা রাজনৈতিক দল থেকে ডাকাতের দলে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
রিজভী
সরকারের দেশের মাটিতে পা রাখার অবস্থা নেই। চারিদিক থেকে ব্যর্থ হয়ে সরকার জিয়া পরিবারকে টার্গেট করে আবারো মিথ্যা মামলা দিয়ে এবং নানা ধরনের কুৎসা রটনা করে নিজেরা মনে করছে পার পেয়ে যাবে।
২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে দেশবাসী আরও একটি নজিরবিহীন তামাশার রক্তাক্ত নির্বাচন প্রত্যক্ষ করেছে। চট্টগ্রামে দিনভর সহিংসতা, খুনোখুনী, গোলাগুলী, ভোট কেন্দ্র দখল, জাল ভোট প্রদান
শুরু থেকেই সরকার করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলা নিয়ে লেজেগোবরে অবস্থা করে ফেলেছে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী দেশের কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প-উদ্যোক্তা এবং ইন্টারন্যাশনাল সাপ্লাই চেইনের মধ্যে লিংকের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
নির্বাচন কমিশনের কিছু কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয় দিনের ভোট রাতে নেয়ার জন্য। বর্তমান পরিস্থিতিতে বংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা মুমূর্ষু অবস্থায় পরিণত হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বিতীয় বর্ষপূতি ও তৃতীয় বছরে পদার্পণ উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। ‘তাঁর এই বিভ্রান্তিকর ও দুরভিসন্ধিমূলক ভাষণ অন্তঃসারশূন্য কথামালার ফুলঝুরি ছাড়া আর কিছুই নয়।’
একটি ষড়যন্ত্রের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসার পর থেকে গণতন্ত্রের সব দরজা-জানালা বন্ধ করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। নাগরিক স্বাধীনতার গলায় ফাঁসির দড়ি লটকিয়ে দিয়েছে। নিঃশব্দ বোবাকণ্ঠই হচ্ছে আওয়ামী বাকশালীদের কাছে প্রিয়।
দেশে দুইটা ভয়াবহ দুর্যোগ চলছে। একটা হচ্ছে আওয়ামী দুর্যোগ, আরেকটা হচ্ছে করোনা দুর্যোগ। এই দুই মহাদুর্যোগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করছে এক অকল্পনীয় ক্রান্তিকাল।
প্রায় দুই মাস পর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যলয়ে এলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।