বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে কিছুটা বৃষ্টি হলেও দেশের বিরাট এলাকাজুড়ে কার্যত এখন খরা পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এর প্রভাব পড়ার আশঙ্কা আছে কৃষিখাতে। বছরের শুরু থকেই আবহাওয়ার আচরণকেই স্বাভাবিক মনে করছেন না আবহাওয়াবিদরা। এর ফলে হয় টানা বৃষ্টি কিংবা টানা খরা পরিস্থিতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
শঙ্কা
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, চলতি অর্থবছরে দেশে খাদ্য ঘাটতির কোনও আশঙ্কা নেই। তিনি আজ সংসদে জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সংসদ সদস্য আলী আজমের টেবিলে উত্থাপিত এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দেশে ২০২০-২১ অর্থবছরে খাদ্যশস্যের কোনও ঘাটতি ছিল না। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরেও ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।
যে দেশটি এ শতাব্দীতে একটি নয় দু দুটো দেশে আগ্রাসন চালিয়েছে, ইউক্রেনে যুদ্ধের ক্রমবর্ধমান বিভীষিকার পরও সেই দেশ এখনো মুখে যুদ্ধে জড়ানোর কথা বলছে না।
দেশের বিভিন্ন জায়গায় আগামী দুই-তিন দিন হালকা বৃষ্টি ও কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর। এর ফলে চলতি জানুয়ারি মাসে শীত আরো বাড়তে পারে।
সমুদ্রের মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদ’ দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশে বৃষ্টি হচ্ছে, উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
আমেরিকার গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার ইউএসএস আরলিগ বার্ক নামে একটি যুদ্ধজাহাজ কৃষ্ণসাগরে প্রবেশ করেছে। এর প্রেক্ষিতে জাহাজটিতে নজরদারিতে রেখেছে রুশ সামরিক বাহিনী।
শীতকালে ইউরোপের বিভিন্ন প্রান্তে করোনা ভাইরাস নতুন করে মাথাচাড়া দেওয়ায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মারাত্মক পরিণতির আশঙ্কা করছে৷ বর্তমান প্রবণতা চলতে থাকলে আগামী বছরের ১লা মার্চের মধ্যে ৫৩টি দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রায় সাত লাখ মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা করছে ডাব্লিউএইচও৷
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা বিবেচনায় এই মুহূর্তে ক্লাসের সংখ্যা বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। এখন সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করেই শিক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। এছাড়া বিশ্বের কিছু কিছু দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউ দেখা যাচ্ছে।
জাতিসঙ্ঘ শুক্রবার বলেছে, মিয়ানমার দেশটির উত্তরাঞ্চলে হাজার হাজার সেনা সমাবেশের রিপোর্টে তারা দেশটিতে আরো বড় ধরনের মানবাধিকার বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছে। গত ফেব্রুয়ারিতে অভ্যুত্থানের পর থেকেই সেখানে বিশৃংঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে।
জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার বলেছেন, বর্তমান জলবায়ু পরিস্থিতি ‘বিপর্যয়ের দিকে একমুখী পথে এগিয়ে যাচ্ছে’ এবং এ অবস্থায় তিনি গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিতব্য কোপ২৬ সম্মেলনের ‘ব্যর্থতা এড়ানোর’ প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।