বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে লম্বা সময় ধরে শ্রীলঙ্কা ছিল এক ভয়ংকর প্রতিপক্ষ। সংখ্যাতত্ত্বের দিক থেকেও শ্রীলঙ্কার দলটা এমন এক জায়গায় পৌঁছে গিয়েছিল যেন বাংলাদেশ যোজন-যোজন দূরের এক দল।
শ্রীলংকা
মুসলমানবিরোধী সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়ায় শ্রীলংকায় দেশব্যাপী রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করা হয়েছে।কিছু জায়গায় মুসলিমদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও মসজিদকে আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে বলে খবরে প্রকাশিত হয়েছে। এ পর্যন্ত সহিংসতায় একজন মারা গিয়েছে বলে স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে।
শ্রীলঙ্কার পূর্বাঞ্চলে সেনা বাহিনীর তল্লাশি অভিযানে তিন আত্মঘাতী হামলাকারী নিজেদের উড়িয়ে দিলে ছয় শিশুসহ অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ।
শ্রীলংকায় ইস্টার সানডেতে গির্জা ও হোটেলে যেসব তরুণ-যুবক হামলা চালিয়েছে তাদের অধিকাংশই উচ্চ-শিক্ষিত এবং উচ্চ-মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান। তাদের একজন ব্রিটেন এবং অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করেছে।
শ্রীলঙ্কা জুড়ে বিস্ফোরণের দায় ইসলামিক স্টেট (আইএস) স্বীকার করার পর প্রশ্ন উঠেছে, নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলার বদলাই যদি তারা নেবে, তা হলে ইউরোপ বা আমেরিকায় হামলা হল না কেন?
শোকে স্তব্ধ শ্রীলঙ্কা। সন্ত্রাসী হামলায় কমপক্ষে ২৯০ জন মানুষ মারা যাওয়ায় কাঁদছে পুরো দেশ। দেশটিতে জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। ওদিকে পুলিশ প্রধানের সতর্কতা সত্ত্বেও হামলা বন্ধ করতে ব্যর্থতার জন্য ক্ষমা চেয়েছে দেশটির সরকার।
শ্রীলংকায় ভয়াবহ সিরিজ বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা ২৯০ ছাড়িয়ে গেছে। রোববার সকাল থেকে দেশটির গির্জা ও বিলাসবহুল পাঁচতারকা হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে আটটি বিস্ফোরণ ঘটেছে।
শ্রীলংকায় ভয়াবহ সিরিজ বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৯০ জনে দাঁড়িয়েছে।