দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বইছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। সপ্তাহজুড়ে ঘনকুয়াশা আর হিমশীতল বাতাসের কারণে হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে।
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
নওগাঁয় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ওই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। কুয়াশা না থাকায় ঠান্ডা বাতাসে বাড়ছে শীতের তীব্রতা।
তীব্র শীতে মারাত্মক দুর্ভোগে পড়েছে চুয়াডাঙ্গাবাসী। মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়।
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুর শৈত্যপ্রবাহ আর কনকনে শীতের কবলে পড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষ। শীতের সকালে উত্তরে হিমেল বাতাস আর কুয়াশার কারণে বেশ বেকায়দায় পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষ।
আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল খুলনার চুয়াডাঙ্গায়। সেখানে তাপমাত্রা ছিল ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল সীতাকুণ্ড ও কক্সবাজারে ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
হিম বাতাস আর ঘন কুয়াশায় উত্তরের জনপথ পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত। তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তীব্র শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা। বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টায় ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
কয়েকদিনের টানা তীব্র শীতে দুর্ভোগে পড়েছে পঞ্চগড় জেলার নিম্ন ও খেটে খাওয়া মানুষজন। সব থেকে বেশি বিপাকে পড়েছেন তেঁতুলিয়া উপজেলার মানুষ। জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা আরও ১ ডিগ্রি কমেছে। আর দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে তেঁতুলিয়ায়।
আবহাওয়া অফিসের সূত্র মতে বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে শ্রীমঙ্গল ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে টেকনাফে ২৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দেশের সর্বনিন্ম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায় ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, গতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল কক্সবাজারে ৩২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।