স্বাধীনতা,
তুমি জাগ্রত জনতার গৌরবগাাঁথা।
লাখো জনতার হৃদয়বিদারক স্মৃতিকথা!
স্বাধীনতা
আগামীকাল রোববার ২৬ মার্চ। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। দিনের শুরুতে সাভার জাতীয় শহীদ স্মৃতিসৌধের মূল বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর মধ্য দিয়ে ফুলে-ফুলে ভরে উঠবে। ধোয়া মোছা ও প্রস্তুতির জন্য স্মৃতিসৌধে জনসাধাণের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে সব কাজ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। শনিবার বাংলাদেশের ৫২তম স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে রেকর্ড করা রেডিও ও টেলিভিশন বার্তায় তিনি এ আহ্বান জানান।
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস রবিবার (২৬ মার্চ)। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কর্মসূচির কথা জানিয়েছে।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নয়জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৩ প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিল। যে ভাষণ ইউনেস্কো পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভাষণের স্বীকৃতি দিয়েছে, সেই ৭ ভাষণ তারা নিষিদ্ধ করেছিল। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় তাদের ন্যূনতম বিশ্বাস আছে বলে আমরা মনে করি না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের । তিনি বলেন দেশের স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র বৈধ অধিকার ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ। বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এক অনন্য দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তখনকার রেসকোর্স ময়দান) বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন।
আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এক অনন্য দিন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অনেক উন্নয়নশীল দেশের জন্য উদাহরণ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি। আর এর পর গত একান্ন বছরে যারা সরকারপ্রধান ছিলেন, তাদের মধ্যে কেউ রাষ্ট্রপতি, কেউ প্রধানমন্ত্রী, কেউ প্রধান উপদেষ্টা আবার কেউ সামরিক শাসন জারি করে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেছেন।