গাজায় মোটেও স্বস্তিতে নেই ইসরাইলি বাহিনী। থেমে থেমে গাজার প্রতিরোধ যোদ্ধারা ইসরাইলি বাহিনীর ওপর আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।
হামাস
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস সোমবার মধ্য ইসরাইলে রকেট নিক্ষেপ করেছে।
ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির নতুন প্রস্তাব নাকচ করেছে হামাস। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ইসরায়েলের দেয়া এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।
ইসরাইল-হামাসের নতুন যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। শনিবার (২৮ জানুয়ারি) মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
আন্তর্জাতিক আদালত ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গণহত্যা বন্ধে ইসরাইলকে নির্দেশ দেয়ার পরও দেশটির হায়েনারা গেলো ২৪ ঘণ্টায় ১৭৪ জনকে হত্যা করেছে, জখম হয়েছে কমপক্ষে ৩১০ জন।
কাতার তাদের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির খসড়া ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের হামাস যোদ্ধাদের নিকট পাঠিয়েছে। মধ্যস্থতাকারীদের সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ‘ব্লুমবার্গ’ সংবাদ সংস্থার এক রিপোর্টে এ কথা জানিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত দেশটির জিম্মিদের মুক্তি দিবে না বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের নেতা সামি আবু জুহরি।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস বলেছে, ইসরাইলে ৭ অক্টোবরের হামলা ছিল ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরাইলের সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা এবং দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে একটি ‘প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
হামাসের কাতার ভিত্তিক প্রধান ইসমাইল হানিয়াহ তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে বৈঠক করেছেন। তিন মাসেরও বেশি সময় আগে এ দুই নেতার মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম যোগাযোগ হয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের শীর্ষ কূটনীতিক জোসেপ বোরেল শুক্রবার রাতে ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলাকারি ফিলিস্তিনি কট্টরপন্থী গোষ্ঠী হামাস “সৃষ্টি” ও এর “অর্থায়নের” জন্য ইসরাইলকে অভিযুক্ত করেছেন।