কোষ্ঠকাঠিন্য এমন কিছু নয় যা নিরাময় করা যায় না। বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, প্রতি সপ্তাহে তিনদিনেরও কম মলত্যাগ হলে তা হতে পারে কোনো সমস্যার সংকেত। সঠিক খাবারের মাধ্যমে আপনি খুব দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য
প্রায় রোজই টয়লেটে অনেক বেশি সময় লাগে। এই নিয়ে রোজই হাসি-ঠাট্টা, কখনও বা অভিযোগ শুনতে হয়। এই অভিজ্ঞতা কম-বেশি প্রায় সব বাড়িতেই আছে। এরই মধ্যে মাঝেমাঝে কমোডে তাজা রক্ত দেখে আতঙ্ক হয়।
মাষকলাইয়ের ডালের সঙ্গে আলু পোস্ত জুটির জনপ্রিয়তা চিরকালীন। শীত শেষে গরমের ভাব পড়তে শুরু করেছে। হালকা গরমের দুপুরে পাতিলেবুর রস চিপে ডাল আর আলুপোস্ত খাওয়ার মজাই আলাদা।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা খুবই সাধারণ একটি বিষয়। তবে ইদানীং যেন এই সমস্যা আরও বেশি করে দেখা যাচ্ছে। বিভিন্ন কারণে দেখা দিতে পারে এই রোগ। বাইরের খাবার খাওয়ার প্রতি ঝোঁক,পানি কম খাওয়া, তেল-মশলাদার খাবারের প্রতি আসক্তি, শরীরচর্চা না করা এমন বিভিন্ন কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে নাজেহাল হয়ে পড়েন অনেকেই।
শরীর ভাল রাখতে সবচেয়ে জরুরি হল পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া। চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সকলে তেমনটাই বলে থাকেন। শরীরের যত্ন নিতে পানির ভূমিকার কথা সকলেই জানেন।
বর্তমান যুগে বেশিরভাগ মা’ই বাচ্চাদের নিয়ে একটি সমস্যার সম্মুখীন হন। আর তা হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য। এ সমস্যাটি দেখা যায় ছয় মাস থেকে শুরু করে ১২ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের।
কোষ্ঠকাঠিন্য এমন কিছু নয় যা নিরাময় করা যায় না। বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, প্রতি সপ্তাহে তিনদিনেরও কম মলত্যাগ হলে তা হতে পারে কোনো সমস্যার সংকেত।
পেটে গ্যাস জমলে অর্থাৎ এসিডিটির সমস্যায় ভুগছেন না এমন মানুষ পাওয়া আজ কঠিন-ই বটে! ছোট-বড় সব বয়সের মানুষের মাঝেই এই সমস্যাটি এখন প্রকট।
পেয়ারা এমন এক ফল যা সহজলভ্য এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ। এই ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ফাইবার, যা শরীরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম। জেনে নেয়া যাক পেয়ারার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে-