ভারতের দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাপসী পান্নু। ‘পিংক’, ‘নাম শাবানা’, ‘মূল্ক’ সিনেমায় অভিনয় করে বলেউডের নিজের অবস্থান পোক্ত করেছেন তিনি। দীর্ঘ ৯ বছর ধরে অলিম্পিকে রূপাজয়ী ড্যানিশ ব্যাডমিন্টন তারকা ম্যাথিয়াস বোর সঙ্গে প্রেম করছেন তাপসী।
গর্ভবতী
যশোরে সেমিনারে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেছেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ৪০ লাখ মা গর্ভবতী হয়। যার মধ্যে প্রায় ১০ লাখ মায়ের এ্যাবোশন হয় এবং অবশিষ্ট ৩০ লাখ মায়ের ডেলিভারি হয়।
অন্তঃসত্ত্বা ও স্তন্যদানকারী নারীদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী নারীদের মধ্যে করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় সরকার এই সিদ্ধান্ত নিলো
গর্ভসঞ্চার হল কি হল না, শুরু হয়ে গেল পেটভার, গ্যাস, অম্বল, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য৷ কথায় কথায় ওষুধ চলে না এ সময়। কাজেই কষ্টের শেষ নেই। সকালে জিরা-ভেজানো পানি, রাতে গ্লাসের পর গ্লাস জল, ভরসা বলতে এটুকুই। ফলে বেজায় বিপদে হবু মা। এক শরীর অস্বস্তি নিয়ে দিন কাটে তার। পেট যত বড় হতে থাকে, তত বাড়ে অস্বস্তি।
সকালে ঘুম ভেঙেই অনেকের যেমন বেড টি দরকার তেমন অনেকেই আবার বেড কফির ভালোবাসায় আচ্ছন্ন। কফি যে কেবল চাঙাই করে তা নয়, মুড ফেরাতেও সাহায্য করে থাকে।
অধ্যাপক ডা. শামছুন নাহার
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
গর্ভকালীন যে ডায়াবেটিস হয় তাকে জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস ম্যালাইটাস বা প্রেগনান্সি ডিপেনডেন্স ডায়বেটিস বলে। ডায়াবেটিস আরো কয়েক রকম আছে, যেমন জুভেনাইল ডায়বেটিস এটি শিশু বয়স থেকে হতে পারে।
প্রতিটি গর্ভ আপতঃ দৃষ্টিতে স্বাভাবিক ফিজিওলোজিক্যাল ব্যাপার হলেও, আসলে সব প্রেগন্যান্সিই ঝুঁকিপূর্ণ, যে কোন সময় যে কোন বিপদের সম্মুখীন হতে পারে।
অধ্যাপক ডা. শামছুন নাহার
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
বিভিন্ন প্রেক্ষাপট থেকে ধারণা করা হয়েছে করোনাভাইরাস গর্ভবতী মায়েদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা যায়, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও ইবোলাভাইরাসের সময় গর্ভবতী মা ও বাচ্চাদের নানা সমস্যায় মৃত্যুর ঝুঁকি ছিল।
আত্মশুদ্ধির মাস মাহে রমজান। এমাসে সকল মুসলিম নরনারীর উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। তবে অনেক সময় রোগের কারণে রোজা রাখা যায় না। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গর্ভবতী অবস্থায়।
একত্রিশ বছর বয়সী চুমকী দাশ ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা। প্রতিমাসেই এক-দুবার করে নিয়মিত গাইনি ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায় তার স্বামী।