দরুদ

জুমার দিনে দরুদে ইব্রাহিম পাঠের ফজিলত

জুমার দিনে দরুদে ইব্রাহিম পাঠের ফজিলত

মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলা ও তার প্রিয় হাবিব রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভালোবাসায় সিক্ত হওয়ার জন্য দরুদ শরিফ বারংবার পাঠ একটি উত্তম মাধ্যম। এবং অন্তর পরিশুদ্ধির জন্য অন্যান্য ইবাদতের মতো দরুদ শরিফ পাঠও একটি উত্তম আমল।

প্রিয় নবীজির ওপর দরুদ শরিফ পাঠের গুরুত্ব ও ফজিলত

প্রিয় নবীজির ওপর দরুদ শরিফ পাঠের গুরুত্ব ও ফজিলত

উম্মতে মোহাম্মদির প্রত্যেক ব্যক্তি- নারী ও পুরুষের জন্য শেষ নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি দরুদ ও সালাম প্রেরণ করা বাঞ্ছনীয়। তাঁর ওপর দরুদ পড়তে স্বয় আল্লাহ নির্দেশ দেন। 

উম্মতের দরুদ যেভাবে পৌঁছে মদিনায়

উম্মতের দরুদ যেভাবে পৌঁছে মদিনায়

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দরুদ-সালাম পাঠ করা একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। তাঁর নাম শুনলে দরুদ পাঠ করা তাঁর প্রতি ভালোবাসার অন্যতম নিদর্শন।

নবীজির ওপর দরুদ পাঠের যত ফজিলত

নবীজির ওপর দরুদ পাঠের যত ফজিলত

দরুদ শব্দটি কোরআন-হাদিসে নেই। এটি ফারসি শব্দ। তবে কোরআন-হাদিসে এর প্রতিশব্দ ও পরিভাষা হলো ‘আস-সালাতু ওয়াস সালামু আলান্নাবিয়্যি।’ অর্থাৎ নবী (সা.)-এর প্রতি সালাত ও সালাম।

দরুদ ও সালামের ৯টি বিস্ময়কর উপকার

দরুদ ও সালামের ৯টি বিস্ময়কর উপকার

নবীজির ওপর দরুদ ও সালাম পাঠ অন্যতম নেক আমল। হাদিসে এর বিশেষ গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। পবিত্র কোরআনেও দরুদ ও সালাম দেওয়ার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর ওপর দরুদ পাঠান, হে ঈমানদার ব্যক্তিরা, তোমরাও নবীর ওপর দরুদ পাঠাতে থাকো এবং উত্তম অভিবাদন (সালাম) পেশ করো।’ (সুরা আহজাব: ৫৬)