ইসলামে দোয়া একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। ‘মহান আল্লাহর কাছে দোয়ার চেয়ে অধিক সম্মানিত কোনো কিছু নেই’ (ইবনে মাজাহ: ৩৮২৯)। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলছেন, ‘আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।
নবীজি
অগ্নিকাণ্ড, বিপদাপদ যেকোনো সময় ঘটতে পারে। এসময় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণের পাশাপাশি বিশেষ আমলের কথা রয়েছে হাদিস শরিফে।
সারাদিন মানুষ মহান আল্লাহর অসংখ্য নেয়ামত ভোগ করে। এসব নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা আদায় করা সবার কর্তব্য।
উম্মতে মোহাম্মদির প্রত্যেক ব্যক্তি- নারী ও পুরুষের জন্য শেষ নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি দরুদ ও সালাম প্রেরণ করা বাঞ্ছনীয়। তাঁর ওপর দরুদ পড়তে স্বয় আল্লাহ নির্দেশ দেন।
‘আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী’-এ হলো রসুল (সা.) সম্পর্কে আল্লাহতায়ালার বাণী। পৃথিবীর সব কলম যাবতীয় কল্পনা আল্লাহর এ বাণীর তাৎপর্য তুলে ধরতে অক্ষম।
দরুদ শব্দটি কোরআন-হাদিসে নেই। এটি ফারসি শব্দ। তবে কোরআন-হাদিসে এর প্রতিশব্দ ও পরিভাষা হলো ‘আস-সালাতু ওয়াস সালামু আলান্নাবিয়্যি।’ অর্থাৎ নবী (সা.)-এর প্রতি সালাত ও সালাম।
হাশরের কঠিন দিনে আল্লাহ তাআলার কাছে একটু সুপারিশের জন্য নবীদের দ্বারে দ্বারে মানুষ দৌড়াদৌড়ি করবে। সেদিন মহানবী (স.) ছাড়া কারও সাহস হবে না আল্লাহর দরবারে সুপারিশ করার।
মানুষের উত্তম-অনুত্তম কিংবা সর্বোত্তম হওয়ার বিষয়টি আপেক্ষিক। একেকজনের দৃষ্টিতে একেক রকমের মানুষ উত্তম। প্রকৃত উত্তম মানুষ তারাই, যারা কোরআন-হাদিস তথা আল্লাহ তাঁর রাসুলের দৃষ্টিতে উত্তম।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর পবিত্র রওজা শরিফের সামনে দাঁড়িয়ে রাসুল (সা.)-কে সবাই সালাম নিবেদন করেন। এ জন্য মসজিদের পশ্চিম দিক থেকে প্রবেশ করে পূর্ব দিক দিয়ে বের হতে হয়। মদিনার ইতিহাস গবেষক ড. ফুয়াদ জাইফুল্লাহ মাগামাসি বলেন, রাসুল (সা.)-এর স্ত্রীদের ঘর বা কামরাগুলো রওজা শরিফের পশ্চিমে অবস্থিত।
ভূমিকম্প মহান আল্লাহর অসীম শক্তিমত্তার বহিঃপ্রকাশ। যেদিন মহাবিশ্বের আয়ু ফুরিয়ে যাবে, সেদিন ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে পুরো সৃষ্টিজগৎ ধ্বংস করে দেওয়া হবে। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত ভূমিকম্পগুলো এরই ছোট নমুনামাত্র।