লেবাননের ইরানপন্থী সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরায়েলের চার সেনা আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর।
হিজবুল্লাহর
ইরানের সরাসরি হামলার আশঙ্কার মধ্যে ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনায় রকেট হামলা চালালো লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ।
লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা ইসরায়েলের কয়েকটি সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার জনগণের প্রতি সমর্থন জানিয়ে দখলদার বাহিনীর ওপর তারা এই হামলা চালায়।
ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে নতুন করে হামলা চালিয়েছে লেবাননের প্রতিরোধ গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। সোমবার দখলকৃত অঞ্চলের তিনটি ইসরায়েলি সেনাঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে গোষ্ঠীটি।
দক্ষিণ ইসরায়েলে ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ।
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ গ্রুপের একজন শীর্ষ কমান্ডার নিহত হয়েছেন। একটি নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে সোমবার এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে গাজায় চলমান সংঘাত আরো ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বাড়ল।
লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ড্রোন হামলা চালিয়ে হামাসের উপপ্রধানকে হত্যার পর দেশটিতে হামলার পরিধি বাড়িয়েছে ইসরায়েল সেনারা।
লেবাননভিত্তিক শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ দেশটির সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ইসরায়েলি সেনাদের ওপর হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে। শুক্রবার হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর আবারও পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু হয়। আর এদিনই ইসরায়েলি সেনাদের লক্ষ্য করে হামলা
ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠীটি হালনাগাদ মৃতের সংখ্যা জানিয়েছে। বর্তমান উত্তেজনায় নিহত হিজবুল্লাহর মোট সদস্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ জনে।
ইসরায়েলের হোমফ্রন্ট কমান্ডের প্রধান উরি গরডিন বলেছেন, ‘যদি যুদ্ধ শুরু হয়, তাহলে লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ প্রতিদিন অধিকৃত ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ২,৫০০ রকেট ছুঁড়তে পারবে।’ আর সেই ভয়েই হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ চায় না ইহুদি দেশটির সামরিক বাহিনী বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে রুশ গণমাধ্যম স্পুটনিক।