গাজায় সবচেয়ে বড় ত্রাণবাহী জাহাজ পাঠাল তুরস্ক

গাজায় সবচেয়ে বড় ত্রাণবাহী জাহাজ পাঠাল তুরস্ক

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার সাধারণ মানুষের নিজেদের সবচেয়ে বড় ত্রাণবাহী জাহাজ পাঠিয়েছে তুরস্কের রেড ক্রিসেন্ট। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। তারা বলেছে, “গাজার জন্য আশার অভিযান! গাজায় আমাদের পাঠানো সবচেয়ে বড় জাহাজটি আজ যাচ্ছে। প্রায় তিন হাজার টন সহায়তা পণ্য গাজায় আশার সঞ্চার করবে।”

তার্কিস রেড ক্রিসেন্টের প্রেসিডেন্ট ফাতমা মেরিক ইয়েলমাজ এক্সে লিখেছেন, “আমরা যতগুলো জাহাজ পাঠিয়েছি সেগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে বড়। এতে রয়েছে কনটেইনার কিচেন, খাবার, কাপড় এবং ওষুধ। গাজার সাধারণ মানুষের মানসিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য বড় নিয়ামক হবে এসব সহায়তা।”

গাজার জন্য এখন পর্যন্ত সাতটি জাহাজ পাঠিয়েছে তুরস্ক। সেগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে বড়। বৃহস্পতিবার জাহাজটি মিসরের আল-আরিশ বন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে এসব সহায়তা পণ্য ট্রাকে করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হবে।

তুরস্কের রাষ্ট্রয়ত্ত বার্তাসংস্থা আনাদোলো এজেন্সি জানিয়েছে, জাহাজের পাশপাশি তুরস্ক গাজাবাসীর জন্য ১২টি বিমান বোঝাই ত্রাণ পাঠিয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় বর্বরতা চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। টানা ছয় মাস ধরে চলা তাদের এসব বর্বরতায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৮০ হাজার ফিলিস্তিনি।

ইসরায়েলের হামলার কারণে খাদ্য সংকটে পড়েছেন গাজার মানুষ। আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থাগুলো কয়েকদিন ধরে হুঁশিয়ারি দিচ্ছে, যদি গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে না দেওয়া হয় তাহলে সেখানকার মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে পড়বেন।  

এখন পর্যন্ত গাজায় অনাহারে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নিরবেও অনেক মানুষের প্রাণ যাচ্ছে। এখনই যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তাহলে পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হবে।

দখলদার ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে এখন ত্রাণ সহায়তা আটকে রেখেছে। তারা গাজাবাসীকে খাদ্যের দিক দিয়ে কষ্ট সেখানে নিজেদের কর্তৃত্ব স্থাপনের চেষ্টা করছে।

সূত্র: সিএনএন

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। তারা বলেছে, “গাজার জন্য আশার অভিযান! গাজায় আমাদের পাঠানো সবচেয়ে বড় জাহাজটি আজ যাচ্ছে। প্রায় তিন হাজার টন সহায়তা পণ্য গাজায় আশার সঞ্চার করবে।”

তার্কিস রেড ক্রিসেন্টের প্রেসিডেন্ট ফাতমা মেরিক ইয়েলমাজ এক্সে লিখেছেন, “আমরা যতগুলো জাহাজ পাঠিয়েছি সেগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে বড়। এতে রয়েছে কনটেইনার কিচেন, খাবার, কাপড় এবং ওষুধ। গাজার সাধারণ মানুষের মানসিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য বড় নিয়ামক হবে এসব সহায়তা।”

গাজার জন্য এখন পর্যন্ত সাতটি জাহাজ পাঠিয়েছে তুরস্ক। সেগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে বড়। বৃহস্পতিবার জাহাজটি মিসরের আল-আরিশ বন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেখান থেকে এসব সহায়তা পণ্য ট্রাকে করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হবে।

তুরস্কের রাষ্ট্রয়ত্ত বার্তাসংস্থা আনাদোলো এজেন্সি জানিয়েছে, জাহাজের পাশপাশি তুরস্ক গাজাবাসীর জন্য ১২টি বিমান বোঝাই ত্রাণ পাঠিয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় বর্বরতা চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। টানা ছয় মাস ধরে চলা তাদের এসব বর্বরতায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৮০ হাজার ফিলিস্তিনি।

ইসরায়েলের হামলার কারণে খাদ্য সংকটে পড়েছেন গাজার মানুষ। আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থাগুলো কয়েকদিন ধরে হুঁশিয়ারি দিচ্ছে, যদি গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে না দেওয়া হয় তাহলে সেখানকার মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে পড়বেন।  

এখন পর্যন্ত গাজায় অনাহারে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নিরবেও অনেক মানুষের প্রাণ যাচ্ছে। এখনই যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তাহলে পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হবে।

দখলদার ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে এখন ত্রাণ সহায়তা আটকে রেখেছে। তারা গাজাবাসীকে খাদ্যের দিক দিয়ে কষ্ট সেখানে নিজেদের কর্তৃত্ব স্থাপনের চেষ্টা করছে।

সূত্র: সিএনএন