আমল

জাহান্নাম হলো পরলোকের এমন একটি বিশাল জায়গায়, যেখানে বিভিন্ন শাস্তির জন্য ভিন্ন ভিন্ন এলাকা নির্ধারিত আছে। সেগুলোকে প্রধানত সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো জুমার নামাজ। জুমার আজান হয়ে যাওয়ার পর দুনিয়াবি সব কাজকর্ম বাদ দিয়ে মসজিদে চলে যাওয়া ওয়াজিব।

কিছু আমল এমন আছে, যেগুলো করতে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না, অনেক জ্ঞানের অধিকারীও হতে হয় না। কিন্তু এগুলোর ফজিলত অনেক বেশি।

বিশ্বনবীর জীবনেও এসেছে কখনো শীত কখনো গরম। ঋতুচক্রের এই পরিবর্তন মু’মিনের জন্য রহমত। রাসূল সা: কিভাবে শীত কাটাতেন? শীতকালে কী কী আমল করতেন? চলুন জেনে নিই।

জুমাবার একটি মর্যাদাপূর্ণ দিন। এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘দিবসসমূহের মধ্যে জুমার দিন শ্রেষ্ঠ এবং তা আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: ১০৮৪)। 

ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে ছয়টি ঋতু বিচিত্র রূপ নিয়ে হাজির হয়। এই ঋতুগুলোর মধ্যে পৌষ ও মাঘ মাস শীত ঋতু। হাড়-কাঁপানো হিমেল বাতাস, কুয়াশা ও শিশিরের জন্য শীত ঋতু মনে রাখার মতো। এ সময় দিন ছোট ও রাত বড় হয়।

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ।

আজ শুক্রবার, ইসলামের দৃষ্টিতে সপ্তাহের অন্য দিনগুলোর চেয়ে শুক্রবার অর্থাৎ জুমার দিনের গুরুত্ব অনেক বেশি। দিনটির ফজিলত অনেক বেশি।

মুসলমানদের জন্য জুমার দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। রাসুল (সা.) বলেছেন,

إِنَّ هَذَا يَوْمُ عِيدٍ جَعَلَهُ اللَّهُ لِلْمُسْلِمِينَ فَمَنْ جَاءَ إِلَى الْجُمُعَةِ فَلْيَغْتَسِلْ وَإِنْ كَانَ طِيبٌ فَلْيَمَسَّ مِنْهُ وَعَلَيْكُمْ بِالسِّوَاكِ
নিশ্চয় আল্লাহ এ দিনটিকে মুসলমানদের জন্য ঈদের দিনরূপে নির্ধারণ করেছেন। তাই যে ব্যক্তি জুমার নামাজ আদায় করতে আসবে সে যেন গোসল করে এবং সুগন্ধি থাকলে তা শরীরে লাগায়। মিসওয়াক করাও তোমাদের কর্তব্য। (সুনানে ইবনে মাজা: ৮৩)

আমলকির একটি বিস্ময়কর ফল যার রয়েছে অসংখ্য গুণ। ত্বক ডিটক্স করার জন্য আমলকির জুড়ি নেই। রক্ত পরিশ্রুতও করে আমলকি। এ ছাড়া বিভিন্ন ভিটামিনের সমাহার ত্বক এবং চুলে পুষ্টিও জোগায়।