হজের মওসুম শেষ হয়েছে। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা যাদেরকে হজ করার তাওফিক দিয়েছেন, সন্দেহাতীতভাবে তারা সৌভাগ্যবান। অন্য দিকে এই দুনিয়াতে আল্লাহর বহু বান্দা রয়েছেন যারা হজ ও উমরাহ করার জন্য অন্তরে প্রচণ্ড আগ্রহ লালন করেন, অথচ হজ অথবা উমরাহ করার তাওফিক তাদের হয়নি।
জিলহজ মাস ঐতিহাসিক ও ইসলামী শরিয়ত উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই অনেক গুরুত্ব ও তাৎপর্যপূর্ণ। আল্লাহ তায়ালার বিধান অনুসারে যে চারটি মাস পবিত্র ও সম্মানিত, তার একটি হলো জিলহজ মাস।
পৃথিবীতে পানির অন্যতম উৎস হলো বৃষ্টি। বৃষ্টির মাধ্যমেই মহান আল্লাহ পৃথিবীতে পানি দিয়ে থাকেন। পানি থেকে উৎপাদিত নানা ফল-ফসল প্রাণিদের বেঁচে থাকতে সহায়তা করে।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, আমলাতন্ত্র ভালো। এর বিকল্প সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, ফেরাউন ও ইসলামের খলিফারাও বের করতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন ।
বেশ কিছু সহজ উপাদান খালি পেটে খাদ্য আকারে গ্রহণ করলে সেটা ইমিউনিটি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। খালি পেটে খাওয়ার প্রধান কারণ হলো পেটে খালি থাকলে আমাদের হজমের সিস্টেম ভালো ভাবে কাজ করে, ফলে উপাদান গুলি গ্রহণ করলে তার যথাযথ কার্যকারিতা পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাবার গুলি খালি পেটে খেলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
নবী (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি খ্যাতি অর্জনের জন্য কোন কাজ করে, আল্লাহ তা’আলা তার দোষ-ক্রটিকে লোক সমাজে প্রকাশ করে দেবেন। আর যে ব্যক্তি মানুষকে দেখানোর জন্য কোন কাজ করে, আল্লাহ তা'আলাও তার সাথে লোক দেখানোর আচরণ করবেন (প্রকৃত সাওয়াব হতে সে বঞ্চিত থাকবে)।
করোনার পরে রোগ প্রতিরোধ নিয়ে কি আপনি প্রচণ্ড চিন্তিত? সেই কারণেই আমলকি আর অ্যালোভেরার বোতলজাত রস কিনে খাচ্ছেন? তা হলে জেনে রাখুন, লাভের চেয়ে ক্ষতি হচ্ছে বেশি।
ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে সব পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারা এসব সমাবেশ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যে হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।
শুধু লোশন, ক্রিম, তেল, বাহ্যিকভাবে মাখলেই হবে না, পুষ্টিকর প্রয়োজনীয় খাবার খেতে হবে। শীতকালে রোজ দুটো করে আমলকি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।কারণ আমলকি খেলেই চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, রুক্ষতা কমানো, ত্বকের উজ্জ্বলতা, পেটের গোলযোগ দূর, শরীর চাঙ্গা হবে।
মুফতি তাজুল ইসলাম
জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিন বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। মর্যাদা বোঝাতে মহান আল্লাহ এ দিনগুলোর কসম খেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শপথ প্রভাতের। শপথ দশ রাতের।’ (সূরা: ফাজর, আয়াতা: ১-২)
