পঞ্চগড়ের দুটি আসনেই বিশাল ব্যবধানে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থীদের জয় হয়েছে।পঞ্চগড়-১ আসনে (পঞ্চগড় সদর, আটোয়ারী ও তেঁতুলিয়া) নাইমুজ্জামান ভূঁইয়া মুক্তা ও পঞ্চগড়-২ আসনে (বোদা ও দেবীগঞ্জ) রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন চতুর্থবারের মতো জয়ী হয়েছেন।
আসন
নোয়াখালী প্রতিনিধি:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সকল জল্পনা-কল্পনা শেষে অবশেষে নোয়াখালীর ৬টি সংসদীয় আসনে নৌকা প্রতীকের সব প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শরিকরা এবার মাত্র দু’টি আসনে জিতেছেন। কয়েক দফা দেনদরবার করে শেষ পর্যন্ত ছয়টি আসনে সমঝোতা হয়। জাসদ তিনটি, ওয়ার্কার্স পার্টি দু’টি ও জাতীয় পার্টি (জেপি) একটি। এবার ছয়টি আসনে সবাই নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন। জয়ী হয়েছেন কেবল রাশেদ খান মেনন আর রেজাউল করিম তানসেন।
চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এতে দুটি আসনেই আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহের ১১টি আসনের মধ্যে ছয়টিতে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। রোববার অনুষ্ঠিত ভোটে জেলার চারটি আসনে জয় পেয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা।
রবিবার অনুষ্ঠিত হল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, আর শেষ হয় বিকাল ৪টায়।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছে মোট ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে কেবল আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও কল্যাণ পার্টি—এই তিন দলের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৪ আসনে তৃণমূল বিএনপি প্রার্থী মো. আবুল হোসেন (সোনালী আঁশ) রবিবার দুপুরে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার মাত্র দেড় ঘণ্টা আগে এজেন্টদের হুমকি এবং কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর) আসনের বিএনএম প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল মতিন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লালমনিরহাটের ৩টি আসনে ভোটার উপস্থিতি অনেকটাই কম। দুপুর ২টা পর্যন্ত জেলা সদর, আদিতমারী ও কালীগঞ্জ উপজেলা ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে। এদিকে, লালমনিরহাট-২ আসনের জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন দুপুর ১টার দিকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।