সিঙ্গাপুর ও সুইজারল্যান্ড থেকে তিন কার্গো তরলিকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
এলএনজি
বাংলাদেশে তেলের সাথে এলএনজি আমদানিতে অর্থায়ন করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ট্রেড ফিন্যান্স করপোরেশনের (আইটিএফসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইঞ্জিনিয়ার হানি সালেম সুনবল।
দেশে ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘মেসার্স ভিটল এশিয়া পিটিই লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
বাংলাদেশে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের জন্য কাতারের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি কোম্পানি কাতার এনার্জি ও যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জি চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।
আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেট থেকে দুই কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করবে সরকার।বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে দেওয়া রাষ্ট্রায়ত্ত পেট্রোবাংলার দুটি পৃথক প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
বাংলাদেশের সাথে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য আরো প্রচেষ্টায় নিয়োজিত হওয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে আলজেরিয়া।
বাংলাদেশের তেল গ্যাস ও খনিজ করপোরেশন রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে আরো তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির জন্য কাতারের পর এবার ওমানের রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি ওকিউটি-এর সাথে আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
কক্সবাজারের মহেশখালীতে ৬০০ এমএমসিএফ ক্ষমতাসম্পন্ন তৃতীয় ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় ওমান ও কাতার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করা হয়। বিশ্ববাজারে এলএনজির দাম বেড়ে যাওয়ার পরও তুলনামূলক কম দামে এই দুই দেশ থেকে এলএনজি পাওয়া গেছে। সরবরাহ বাড়াতে কাতারের সঙ্গে নতুন করে আরেকটি চুক্তি করা হয়েছে।
কক্সবাজারের মহেশখালী ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে।মঙ্গলবার সেখানকার একটি টার্মিনাল থেকে এলএনজির সরবরাহ আংশিকভাবে শুরু হয়।