কংগ্রেস

পুলিশের বাধা সত্ত্বেও তিনি হাথরসে গিয়েছেন ঠিকই। কিন্তু উত্তরপ্রদেশে রাস্তায়, মাঠেঘাটে কংগ্রেসের নেতা-কর্মী না থাকলে যোগী আদিত্যনাথের সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন প্রিয়ঙ্কা গাঁধী।

উদ্বোধনের দশদিনের মধ্যেই রাজনৈতিক বিতর্কে ‘অটল টানেল’। এই টানেলের উদ্বোধনের আগেই সেখান থেকে সোনিয়া গান্ধীর নামের ভিত্তিপ্রস্তর সরিয়ে ফেলেছে হিমাচল প্রদেশ সরকার।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরি ঘোষণা দিলেন বামদের সঙ্গে জোট করেই বিধানসভা ভোটে লড়বে কংগ্রেস।

হাথরাস কাণ্ডে নির্যাতিতার পরিবারের প্রতি পুলিশ তথা উত্তরপ্রদেশ সরকারের আচরণকে কাঠগড়ায় তুলে কংগ্রেস নেতা বলছেন, “আসলে দেশের দলিত, মুসলিম এবং আদিবাসীদের মানুষ হিসেবে গণ্য করে না অনেকে। লজ্জাজনক হলেও এটাই সত্যি।

হাথরসের পথে গ্রেফতার করা হল রাহুল গাঁন্ধী। তার আগে দেওয়া হল গলাধাক্কা। উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ধাক্কায় মাটিতে পড়ে যান তিনি। শেষ খবর, হাথরসের নির্যাতিতার বাড়ি যেতে না দিয়ে রাহুলকে মাঝপথ থেকেই গ্রেফতার করা হয়েছে।

উত্তেজনা শোরগোল, এবং অবশেষে নেতৃত্ব পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত ছাড়াই ‘সন্ধি’! সনিয়া গাঁন্ধির উত্তরসূরি খুঁজতে বসে সোমবার এমনই নাটকের সাক্ষী হল কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি।

দলের সভাপতি পদে ফিরতে অনীহা রাহুল গাঁন্ধির। গাঁন্ধি পরিবারের বাইরে গিয়ে দলকে ভাবতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রিয়ঙ্কাও। 

মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে অভিশংসিত হয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।