বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘দেশে চারদিকে হাহাকার। দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আওয়ামী সিন্ডিকেট কবলিত দ্রব্যমূল্যের চরম ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন দেশের মানুষ। ধার-দেনায়ও সংসার চালাতে পারছেন না। এই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ চরম কষ্টে দিন পার করছে।’
দ্রব্যমূল্য
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেছেন, সব পণ্যই উৎপাদন এবং মজুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ‘আমার দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম কর্মসূচি হবে দ্রব্যমূল্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনা।’
পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, অবরোধের কারণে দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়েছে। নিম্নআয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে৷ কষ্ট লাগবের জন্য আমরা কাজ করছি।
অনেক দিন থেকেই বিনোদন জগৎ থেকে দূরে আছেন এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা ওমর সানী। বর্তমানে তিনি ব্যস্ত সময় পার করছেন ব্যবসা ও পরিবার নিয়ে। তবে এ অভিনেতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সরব। ফেসবুকে নানা সময় নানা ঘটনা নিয়ে লিখতে দেখা যায় এ অভিনেতাকে।
বিশ্বব্যাপী অনেক দেশে গত এক বছরে মূল্যস্ফীতি কমে আসলেও বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েই চলেছে। এমনকি অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়া শ্রীলংকাও খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমাতে পেরেছে, যা বাংলাদেশ পারেনি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বর্তমানে অসহনীয় দ্রব্যমূল্যের চাপে মানুষের মাঝে ঈদের কোনো আনন্দ নেই। তিনি বলেন, সরকার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগে সংসদে বিরোধীদের তীব্র সমালোচনার মুখে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলের একজনকে মন্ত্রণালয় পরিচালনার দায়িত্ব দিলে পদত্যাগ করতে তার কোনো সমস্যা নেই।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, তা সত্ত্বেও আমরা অনেকের চেয়ে ভালো আছি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসার উপায় খুঁজে বের করতে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।