জরুরিভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য মার্কিন প্রতিষ্ঠান জনসন অ্যান্ড জনসনের তৈরি করোনার টিকার অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বিশ্বে ২০৫০ সালের মধ্যে প্রতি চারজনে একজন শ্রবণ সমস্যায় ভুগবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মঙ্গলবার (০২ মার্চ) এ বিষয়ে সতর্ক করে এর প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় অতিরিক্ত বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও) সোমবার জোর দিয়ে বলেছে, বিশ্বে করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এখনও মূল হাতিয়ার হিসেবে কাজ করছে অ্যাস্ট্রাজেনকা/অক্সফোর্ডের টিকা।
করোনাভাইরাসে ছেয়ে গেছে গোটা বিশ্ব। অনেক দেশেই টিকা প্রয়োগ শুরু হলেও এখনো প্রতিদিনই কয়েক লাখ মানুষ সংক্রমিত হওয়ার পাশাপাশি প্রাণ হারাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিওএইচও) বলেছে, ভ্যাকসিন পাওয়া নিয়ে কেউ আতংকিত হবেন না। যারা ভ্যাকসিন পেতে চাচ্ছেন তাদের প্রত্যেকেই পাবেন।
ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনাভাইরাসের টিকার প্রথমবারের মতো তালিকাভুক্ত করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও। বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) সংস্থাটির সহকারী মহাপরিচালক ডা. মারিয়াঞ্জেলা সিমাও জানান, বিশ্বব্যাপী টিকা নিশ্চিতে এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
যুক্তরাজ্যে মহামারি রোধে বিধিনিষেধ আরও কঠোরের পাশাপাশি সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী মহামারি আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করতে পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
যথেষ্ট ব্যয়াম না করার জন্যে করোনা মহামারি কোন অজুহাত হতে পারে না। মহামারি থাকুক আর নাই থাকুক লোকজনকে অবশ্যই সক্রিয় থাকতে হবে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণে গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসায় যুক্তরাষ্ট্রে বারবার রেমডেসিভিরের নাম উঠছিল। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই ওষুধ নিয়ে বারবার আশার কথা শুনিয়েছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি বিষয়ক পরিচালক সতর্ক করে বলেছেন, করোনার দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ মোকাবেলা অবশ্যই ভ্যাকসিন ছাড়াই করতে হবে। কারণ এ সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন এসে পৌঁছাবে না।