বর্তমানে সবাই মোবাইলে আসক্ত। দিনের বেশিরভাগ সময়ে মোবাইল ফোন যতক্ষণ হাতে থাকে ততক্ষণ পর্যন্ত ঘাড় সামনের দিকে হেলে থাকে।
ব্যবহার
স্মার্টফোন ব্যবহারে কমবেশি কিছু ভুল করেন সবাই।
বর্তমানে সর্বত্র ব্যবহার হচ্ছে ইন্টারনেট।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ২০৫ রানের লিড বাংলাদেশের।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিয়ে সতর্ক করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। বুধবার অধিদপ্তরের প্রফেসর মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সতর্ক করা হয়।
শারীরিক নানা সমস্যা নিয়ময়ে সবাই তৎপর হলেও মানসিক সমস্যার বিষয়টি এড়িয়ে যান সবাই। আর এ কারণেই ডিপ্রেশন বা হতাশা নামক মানসিক ব্যাধি বেড়ে যায়।
প্রায় ৯০ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী ফোন নিয়ে যান টয়লেটে, এমনটিই জানাচ্ছে গবেষণা। সংখ্যাটি কিন্তু চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় বর্তমান পরিস্থিতি।
গুগল ছাড়া এক মুহূর্তও কাটানো সম্ভব না। যখন যা কিছু জানতে চান এক ক্লিকেই সবকিছু হাজির ফোনের স্ত্রিনে।
মোবাইল ফোন খুব বেশি ব্যবহার করলে শুক্রাণুর ঘনত্ব কমে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তবে তারা বলছেন, জীবনের প্রায় অপরিহার্য অংশ হয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনকে এ ক্ষতির জন্য শতভাগ দায়ী করার মতো প্রমাণ এখনো তারা পাননি।
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রাম। প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে প্ল্যাটফর্মটি।