বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফির জন্য নির্বাচিত হয়েছে ৭৭টি প্রতিষ্ঠান। ২০২১-২২ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়ের ভিত্তিতে এই প্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচিত হয়েছে। এর মধ্যে সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি পাচ্ছে রিফাত গার্মেন্টস।
রপ্তানি
উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং ভারতীয় রুপির মাধ্যমে বাণিজ্যের মতো নতুন পদক্ষেপ বাংলাদেশি রপ্তানি আরও বাড়িয়ে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ রপ্তানি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, বাজার সম্প্রসারণের পাশাপাশি পণ্যের উৎপাদনও বহুমুখী করতে হবে।
পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিপরীতে ভর্তুকি পেতে লাগবে এসোসিয়েশনের সনদ। এই সনদ ভর্তুকির আবেদনের সময় দাখিল করতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশে গম রপ্তানির আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার ভিকেনতেভিচ মান্টিটস্কি।খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে এ আগ্রহের কথা জানান রাষ্ট্রদূত।
বিশেষ জাতের শিম বিক্রি করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন গোলাপগঞ্জের কৃষকরা। বিশেষ জাতের এ শিম উৎপাদনে জড়িত রয়েছেন উপজেলার প্রায় পাঁচ হাজার কৃষক। মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপসহ বিশ্বের ১৩টি দেশে এ শিম রপ্তানি হয় বছরে প্রায় ৮৫ কোটি টাকার।
গত কয়েক মাস ধরেই বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ২০২৩ সালের জন্য বছর সমাপ্তি রপ্তানি তথ্য প্রকাশ করেছে। এই ক্যালেন্ডার বছরে আমাদের পোশাক রপ্তানি ৪৭ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা ২০২২ সালের তুলনায় এক দশমিক ৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেশি।
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) দেশে রপ্তানি আয় হয়েছে ২ হাজার ৭৫৪ কোটি মার্কিন ডলারের।
রপ্তানি খাতের বিভিন্ন পণ্যে নেতিবাচক ধারা থাকলেও পোশাক রপ্তানিতে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ। চলতি বছরের ১১ মাসে শুধু পোশাক খাতেই প্রায় ৪৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ বেশি।