মহামারী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারাদেশে চলমান কঠোর বিধিনিষেধ (লকডাউন) শেষেই খুলবে শিল্প-কারখানা। এমনটাই জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
লকডাউন
মহামারী করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধ (লকডাউন) আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্তই বলবৎ থাকবে এবং আগামী ৭ আগস্ট থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে করোনার টিকাদান শুরু হবে।
বাংলাদেশে লকডাউন বা বিধিনিষেধ কার্যকর করার প্রভাবে করোনাভাইরাসে সংক্রমণ এবং মৃত্যুর সংখ্যা এক জায়গায় থেমে গেছে বলে সরকার মনে করছে।
নেত্রকোণা প্রতিনিধি: করোনা সংক্রমণ রোধে মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি ঘরে রাখতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক সর্বশেষ জারিকৃত নির্দেশনা বাস্তবায়নে প্রশাসনের তোড়জোরে কঠোর লকডাউনের দ্বিতীয় দিনেও ফাঁকা নেত্রকোণার পথপ্রান্তর।
সরকার ঘোষিত ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন চলাকালীন ২৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ভার্চুয়ালি হাইকোর্টের তিনটি বেঞ্চে বিচার কাজ পরিচালিত হবে।
যশোর প্রতিনিধি: যশোরে কঠোর লকডাউনের ২য় দিনে কঠোর অবস্থানে রয়েছে যৌথ বাহিনী । জেলা শহর ও প্রতিটি উপজেলায় টহল দিচ্ছে তারা। বিনা প্রয়োজনে বের হওয়া মানুষকে জরিমানা করা হচ্ছে।
করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার ঘোষিত ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ (লকডাউন) শুরু হয়েছে। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল ৬টায় শুরু হওয়া এ বিধিনিষেধ চলবে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত। মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণসহ সব ধরনের দোকানপাট, গণপরিবহন এবং শিল্পকারখানা বন্ধ রয়েছে। কঠোর লকডাউনে মাঠে রয়েছে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী।
আগামীকাল ২৩ জুলাই সকাল ৬ টা থেকে শুরু হচ্ছে কঠোর বিধিনিষেধ। পূর্বঘোষিত তারিখ অনুযায়ী যা চলবে আগামী ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত।
ঈদুল আজহার তিন দিনের সরকারি ছুটি এই ছুটি শেষে কাল শুক্রবার থেকে ফের সারাদেশে দুই সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, ঈদুল আজহার ছুটির পর ২৩ জুলাই থেকে ১৪ দিনের জন্য করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে কঠোর লকডাউন চালু করা হবে।