শিমুলিয়া

ঘন কুয়াশার কারণে সকল প্রকার দুর্ঘটনা এড়াতে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরিসহ সকল যানচলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিআইডব্লিউটি কর্তৃপক্ষ।

বাংলাবাজার–শিমুলিয়া নৌরুটে  ঘন কুয়াশার কারণে তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পুনরায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।  সকাল ৯টার পর কুয়াশার ঘনত্ব কমে গেলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করে দেয় কর্তৃপক্ষ

ঘন কুয়াশার কারণে সকল প্রকার দুর্ঘটনা এড়াতে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। আজ  মঙ্গলবার (২২ ডিসেম্বর) ভোর ৬টা থেকে  ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ । বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

ঘন কুয়াশার কারণে  শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরিসহ সকল প্রকার নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। রবিাবর রাত ২ টা থেকে ঘন কুয়াশার কারণে সকল প্রকার দর্ঘটনা এড়াতে নৌরুটে  সকল যানচলা চলাচল বন্ধ করা হয়।

বৈরি আবহাওয়ার কারনে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার (২৩ অক্টোবর) সকাল থেকে ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টি বেড়ে গেলে নৌরুটে লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়।

শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুটের চ্যানেলে পর্যাপ্ত পানি না থাকায় চ্যানেল অতিক্রম করতে গিয়ে লঞ্চ আটকে যাচ্ছে ডুবোচরে। এ কারণে লঞ্চ মালিক ও চালকেরা লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

নাব্য সঙ্কটে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি ফেরি পারাপার বন্ধ রয়েছে। এদিকে শিমুলিয়া ঘাটে বালুর বস্তা ফেলেও ৩ নম্বর ঘাটে পদ্মার ভাঙন ঠেকানো যাচ্ছে না।

নাব্যতা সংকটের কারণে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি  নৌপথে ফেরি চলাচলা বন্ধ করে দিয়েছে সংশ্লিষ্ট ঘাট কর্তৃপক্ষ। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় হয়।

উত্তাল পদ্মার ঢেউ আর প্রচণ্ড ঘূর্ণাবর্তে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটের ৪ নম্বর ভিআইপি ফেরিঘাট পদ্মার ভাঙনে বিলীন হওয়া এবং ২ নম্বর ফেরিঘাট হুমকির মুখে থাকায় আজ বৃহস্পতিবার (৬ আগস্ট) সকাল থেকে ফেরিসহ নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল ।

শিমুলিয়া ঘাটের চার নম্বর ফেরিঘাট নদীতে ভেঙে গেছে। এদিকে দুই নম্বর ঘাট ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। এঅবস্থায় কাঁঠালবাড়ী-শিমুলিয়া নৌরুটে লঞ্চ-ফেরিসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে