আগামীকাল সোমবার থেকে কঠোর লকডাউন ঘোষণার খবরে গ্রামের বাড়ির দিকে ছুটছেন মানুষজন।
শিমুলিয়া
সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছেন আবার ঈদ উদযাপন শেষে এখনো রাজধানীতে কর্মস্থলে ফিরছেন দক্ষিণবঙ্গের অসংখ্য মানুষ। এতে শুক্রবার (২১ মে) সকাল থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথের ফেরিতে উভয়মুখী যাত্রী ও যানবাহনের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ করা গেছে।
মানুষ নাড়ির টানে বাড়ি ফিরবেই সেটা ঈদের আগে হোক বা ঈদের পরদিন হোক। মানুষের বাড়ি ফেরা যেন এবার শেষ হচ্ছে না।
মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়ায় সপ্তম দিনের মতো ঈদে ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে, তবে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে ফেরিতে যাত্রী উঠানামার শৃঙ্খলা ফেরাতে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
করোনার বিস্তার রোধে শুক্রবার রাত ৩ থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় বিআইডব্লিটিসি। এর ফলে সকালে বাড়ি ফেরা যাত্রীরা ঘাটে এসে ভোগান্তিতে পরে। আইন-শৃংখলা বাহিনীর নিষেধাজ্ঞা এবং মাইকিং করেও যাত্রীদের সরাতে সক্ষম হয়নি। ফলে কোনো উপায় না পেয়ে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সকাল ১০ টার দিকে ফেরি চলাচল শুরু করে শিমুলিয়া ঘাট কর্তৃপক্ষ।
ঘন কুয়াশার কারণে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে । আজ বৃহস্পতিবার(২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টার পর থেকে পুনরায় স্বাভাবিক হয় ফেরি চলাচল।
ঘন কুয়াশার কারণে সব ধরণের দুর্ঘটনা এড়াতে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরিসহ সকল প্রকার যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) কর্তৃপক্ষ।
ঘন কুয়াশার কারণে সকল প্রকার দুর্ঘটনা এড়াতে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌ-রুটে ফেরিসহ সবধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ করেছে দিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।
ঘন কুয়াশার কারণে সকল প্রকার দুর্ঘটনা এড়াতে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল দীর্ঘ ১২ ঘন্টা বন্ধ থাকার পর পূনরায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
ঘন কুয়াশার কারণে সকল প্রকার দুর্ঘটনা এড়াতে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি চলাচল দীর্ঘ ৯ ঘন্টা বন্ধ থাকার পর মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।