করোনাভাইরাস মহামারিতে লকডাউনের (বিধিনিষেধ) কারণে ক্ষতিগ্রস্ত সরকারি চাকরিপ্রার্থীদের বয়সে ছাড় দিতে যাচ্ছে সরকার। চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কারো নির্ধারিত বয়স পেরিয়ে গেলে ক্ষতিগ্রস্তদের ২১ মাসের ছাড় দিতে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে।
সরকারি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলায় জাতির পিতার পরিকল্পনার উল্লেখ করে বলেছেন, জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণই বাংলাদেশের উন্নতি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিববর্ষ উপলক্ষে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ঢাকায় নির্মিত ফ্ল্যাট এবং বস্তিবাসীদের জন্য মিরপুরে নির্মিত স্বল্প ভাড়াভিত্তিক ফ্ল্যাট উদ্বোধন ও হস্তান্তর করেছেন।
দেশের বয়স্ক কেউ যাতে টিকা থেকে বাদ না যায় তা নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনকে নির্দেশ প্রদানের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারিরা জনগণের শাসক নয় সেবক হিসেবে কাজ করবে।
সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদ বিবরণী পাঁচ বছর পরপর দাখিল করার নিয়ম থাকলেও অনেকে সেটি মানছেন না। এ নিয়ে সরকারেরও তদারকি নেই।
বেসরকারি ৫৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগের ফল আজ বিকেলে প্রকাশ করা হবে। সন্ধ্যার পর থেকে আবেদনকারী প্রার্থীদের মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল চলে যাবে। পাশাপাশি বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ওয়েবসাইটে এ ফলাফল পাওয়া যাবে।
করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান কঠোর বিধিনিধের সময় সরকারি অফিসের জন্য নতুন নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। রোববার এক আদেশে বলা হয়েছে, বিধিনিষেধ চলাকালে সরকারি অফিসের সব কাজ ভার্চুয়ালি সম্পন্ন করতে হবে।
জাহিদ হাসান (নয়ন):- শিক্ষাই জাতীয় ও সামাজিক সমস্যাগুলোর স্থায়ী সমাধান করতে পারে। আর শিক্ষকের উপরেই যেহেতু জাতীর ভবিষ্যৎ। কাজেই এত বড় জাতীয় দায়িত্বকে অবহেলা করা উচিত নয়। দেশের শিক্ষা বিভাগ সুসংগঠিত ও সফল হলে অন্য সকল বিভাগ সহজেই সফল হবে।
কলকাতার কসবার ভুয়া টিকাকরণ ক্যাম্পের জেরে এবার রাজ্যে টিকাকরণ ক্যাম্প করতে মানতে হবে কড়া নিয়মাবলি। এবার থেকে রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগ কিংবা জেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের অনুমতি ছাড়া এ ধরনের ক্যাম্প আর করা যাবে না। সঙ্গে কার্যকর হলো বেশকিছু নিয়ম।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে অনুমোদন দিয়ে দিয়েছেন, সরকারি চাকরি পেতে হলে প্রত্যেককে ডোপ টেস্টের আওতায় আসতে হবে। ডোপ টেস্টে কেউ যদি পজিটিভ হয়, তবে সে সরকারি চাকরি পাবেন না। শুধু নিয়োগ প্রার্থীরা না, যারা ইতোমধ্যে যোগদান করেছেন আমরা তাদেরও ডোপ টেস্টের আওতায় নিয়ে আসছি।