প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগাতে নবীন বিসিএস ক্যাডারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
স্মার্ট বাংলাদেশ
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সফটওয়্যার তৈরি ও উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই।
সড়ক পরিবহন ওসেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট রাস্তা দরকার। স্মার্ট কানেক্টিভিটি দরকার।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে নিরাপদ খাবার নিশ্চিতের বিকল্প নেই।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য প্রয়োজন স্মার্ট মানুষ।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে। আর এই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কেন্দ্রে রয়েছে স্মার্ট নাগরিক। সেই স্মার্ট নাগরিক গড়ার জন্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, আজকের প্রজন্ম আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশে’ পরিণত করার মূল হাতিয়ার হবে ডিজিটাল সংযোগ।তিনি বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মূল চাবিকাঠি হবে ডিজিটাল সংযোগ। স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার এবং স্মার্ট সমাজের জন্যে ডিজিটাল সংযোগ মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।’
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, আধুনিক, তথ্যনির্ভর, জনসম্পৃক্ত এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে জেলা প্রশাসকদের ভূমিকা অনন্য।
কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সুষ্ঠু বাস্তবায়নে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সচেষ্ট থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এসব উন্নয়ন কাজের কোনো বিকল্প নেই।’