তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ ও মানবিক রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছে।
স্মার্ট বাংলাদেশ
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, মেধাবী শিক্ষার্থীরাই হচ্ছে দেশের ভবিষ্যৎ। আগামী দিনগুলোতে মেধাবী শিক্ষার্থীরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের মূল চালিকা শক্তি।
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, তরুণ প্রজন্মের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে তাদের কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা সম্ভব।
সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা জানান।
রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর অবদান রাখার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, নারীরা সহজাতভাবে উদ্যোক্তা। তথ্য-প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে নারীদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র দূরদর্শী নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট নাগরিক প্রয়োজন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজকের শিশুদের মানবিক গুণাবলীসম্পন্ন হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। কারণ, তারাই হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট জনগোষ্ঠী।’
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে স্মার্ট নারীরা অনন্য ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, ‘তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লবের কারণে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নারীদের পারদর্শী হতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে গুণগত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি।